ADVERTISEMENT
Jago Today
No Result
View All Result
বৃহস্পতিবার, জুন ১৯, ২০২৫
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • পূর্ব-পশ্চিম
  • স্পোর্টস
  • বিনোদন
  • প্রযুক্তি
  • অর্থনীতি
  • স্বাস্থ্য
  • ইসলাম ও জীবন
Subscribe
Jago Today
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • পূর্ব-পশ্চিম
  • স্পোর্টস
  • বিনোদন
  • প্রযুক্তি
  • অর্থনীতি
  • স্বাস্থ্য
  • ইসলাম ও জীবন
No Result
View All Result
Jago Today
No Result
View All Result

স্বাধীনতা তুমি যেমন ইচ্ছে লেখার খাতা

by নিজস্ব প্রতিবেদক, জাগো টুডে
মঙ্গলবার, ২৬ মার্চ, ২০২৪
স্বাধীনতা তুমি যেমন ইচ্ছে লেখার খাতা
Share on FacebookShare on Twitter

আজ স্বাধীনতা দিবস। লাইনটা লেখার পরেই মনে হলো, এরপর একগাদা কাব্যময় কথা লিখতে হবে, বাঙ্ময় ভাষায় ফেনিয়ে ফেনিয়ে বলতে হবে স্বাধীনতা কী? অলংকার আর আবেগে ভাসিয়ে দিতে হবে। এরপর ছলছল চোখে আবেগের দোলনায় চেপে দেশ আমার মা, দেশ আমার সব বলে বাংলা সিনেমায় আনোয়ার হোসেনের মতো করে বুক চাপড়াতে হবে। রিপাবলিকে তো মহাজ্ঞানী প্লেটো এমনি এমনিই বলেননি যে, ‘আদর্শ রাষ্ট্র থেকে কবিদের নির্বাসিত করতে হবে’। কিন্তু, আদর্শ রাষ্ট্র হয়ে ওঠার আগে কবিদেরই সাহায্য নেওয়া যাক। স্বাধীনতা কী, এই বলতে গিয়ে শামসুর রাহমান অপূর্ব আবেগে আর বাঙ্ময়তায় লিখেছিলেন ‘স্বাধীনতা তুমি মজুর যুবার রোদে ঝলসিত দক্ষ বাহুর গ্রন্থিল পেশী’। বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধ এক অসাধারণ ইতিহাস। অনেক তাত্ত্বিক উড়িয়ে দিলেও, একদম শাস্ত্রে লেখা বিপ্লবের মতো অক্ষরে অক্ষরে না ফললেও, জনবিজয়ের এ রকম দারুণ ইতিহাস মানুষের ইতিহাসকে মহিমান্বিত করে। বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধকে শ্রেণিসংগ্রাম না বললে সত্যের অপলাপ হয়। কৃষক-শ্রমিক-মেহনতি মানুষেরা ঝাঁপিয়ে পড়ে একটা অহংকারী, শক্তিশালী সেনাবাহিনীকে শেষ পর্যন্ত পর্যুদস্ত করে। ধর্মের ভিত্তিতে পাওয়া দেশে স্বজাতিকে ‘ভাই’ না বলে নীচুজাত হিসেবে দেখার, তার শ্রম শুষে নিয়ে নিজেদের উন্নত করার যে মানস পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠী ধারণ করত, তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ। এক মর্মান্তিক সাইক্লোনে দেশের একটা অঞ্চলের মানুষ গণহারে প্রাণ হারালে, নিঃস্ব হলেও যারা শাসকগোষ্ঠীর কাছ থেকে শুধু অবহেলা পেয়েছিল, সেই অন্ত্যজদের লড়াইকে শ্রেণিসংগ্রামের লড়াই না বলাটা নেহাত অসততা।

তবে, ফ্রাঞ্জ ফানো যেমনটা বলতেন যে, কালো মানুষের লড়াইয়ে কালো চামড়া নিয়েও অনেকে সাদার চেয়ে বেশি সাদা হয়ে ওঠে। মেহনতি মানুষের সোনার ফসল নিয়ে ধান্দাবাজরা ভরে তোলে নিজেদের সোনার তরী। আর বিশ্বাসভঙ্গের যাতনায় আবার হায় হায় করে উঠে সেই লড়াকুরা। ঈশপের গল্পের মতো প্রতারিত মনে হয় কারও কারও কাছে। ঈশপের গল্পের সেই গাধা, যে ধোপার কাছ থেকে সুড়সুড় করে ডাকাতের কাছে যাওয়ার পর বলেছিল, বোঝা বহন করাই তো আমার নিয়তি। ধোপা হোক আর ডাকাত, মালিক যেই হোক না কেন, আমাকে বোঝাই বহন করতে হবে।
কিন্তু মানুষ তো গাধা না। মানুষকে হয়তো শাসকরা গাধা ভাবতে ভালোবাসেন। যেই কারণে তারা ফসলের মাঠে কৃষকের হাসির চেয়ে শহীদ মিনারে অমর একুশে ফেব্রুয়ারির উজ্জ্বল সভাকেই আসল স্বাধীনতা বলে চালিয়ে দিতে চায়। এই চালিয়াতের দল, মানুষের কষ্টের অর্জনকে মুড়িয়ে দিতে চায় দিবসের রঙতামাশায়। কত কত দিবস আমাদের জন্য! স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, ভাষা দিবস। এত দিবস সমৃদ্ধ জাতি পৃথিবীতে খুব বিরল। এই প্রতিটি দিবসের পেছনেই আছে নিরেট সত্য। মুক্তিকামী মানুষের দারুণ গল্প। কিন্তু, আশ্চর্যভাবে সেই দিবসগুলোকে কাব্য দিয়ে, অতি আবেগ দিয়ে আর রঙচয়ে আলোকসজ্জায় বনসাই করে ফেলা হয়। দিবসের আলোকসজ্জা যেন পূর্ণিমার চাঁদকে ছাপিয়ে যায়, অথচ সেসব দিবসে তাওয়ায় সেদ্ধ হওয়ার কথা ছিল ঝলসানো রুটি।
গত সপ্তাহে এক খবরে দেখলাম। এ দেশে অন্তত ৩৪ লাখ শিশু রাস্তাঘাটে একা একা বড় হয়। এদের কেউ কেউ বড় হয়ে ক্রিমিনাল হবে। আমরা গালভরে বলব, এরা সমাজবিরোধী। এ দেশের বড় অংশের মানুষ নিজেদের জীবনের শ্রেষ্ঠ সময়-যৌবন- যেই সময়টাকে কবি বলেছেন মিছিলে যাওয়ার শ্রেষ্ঠ সময়, যে সময় প্রেমের, উদযাপনের সেই সময়টায় দিনাতিপাত করছেন প্রবাসী শ্রমিক হিসেবে। এ দেশের শিক্ষাব্যবস্থার কারণে এরা কেউ হোয়াইট কলার ওয়ার্কার হতে পারেননি। যেমনটা হন আমাদেরই পাশের দেশের অনেক প্রবাসী শ্রমিক। আমাদের এসব অল্পশিক্ষিত, প্রাণান্ত পরিশ্রম করা, ভাগ্যের হাতে সঁপে দেওয়া শ্রমিকরা উটের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে মরুর দেশে উপার্জন করে। দালালের খপ্পরে পড়ে ভূমধ্যসাগরে হারিয়ে যায়, ইউরোপ কিংবা আফ্রিকার বনে ক্ষুধার্ত অবস্থায় মরে যায়। অথচ এই মানুষগুলোর রেমিট্যান্সের টাকাতেই দেশটা দাঁড়ানো।

নির্মমতা কি এখানেই শেষ নাকি? এই টাকাও শেষতক চলে যায় নানা বেগমপাড়ায়। পাকিস্তানি শাসকদের মতোই যারা এ দেশের মানুষকে মাংসপি-, উৎপাদনের মেশিন ছাড়া কিছুভাবে না তারা ইউরোপ আমেরিকায় আলিশান জীবন কাটায়, এদেরই সেই নির্মম কষ্টের ফসলে। এসব দেখে কেউ কেউ প্রশ্ন করতেই পারে? কী লাভ হলো তবে স্বাধীনতা পেয়ে?

কিন্তু না। এত কিছুর পরেও স্বাধীনতা জরুরি। আত্মপরিচয় আর আত্মমর্যাদা মানবজীবনের দুটি অমূল্য সম্পদ। এই দুটি না থাকলে মানবজীবন থাকে না। ফলত, স্বাধীনতা আমাদের সেই প্রাথমিক সম্মানটা দেয়। যেসব দেশের মানুষ শুধু নিজের পরিচয়ের কারণে মার খায়, যারা নিজেদের আত্মচেতনার জন্য জীবন দিয়ে দিচ্ছে, আমরা তাদের কাছে আদর্শ। আমাদের লড়াই তাদের উদ্বুদ্ধ করে। আমাদের পতাকা, আমাদের স্বাধীনতা দিবস নেহাত হয়ে উঠে স্বপ্নের প্রতীক। এই কারণে যখন আমাদের দেশের পতাকা নিয়ে কেউ মাঠে খেলতে নামে, গণিতের আসরে কিংবা অন্য কোনো প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়, তখন আমরা গর্বিত হয়ে উঠি। এই সম্মিলিত গর্ব আত্মপরিচয় থেকে উৎসারিত।

এমনকি কবিও বলে ওঠেন

‘কথা ছিলো একটি পতাকা পেলে আমি আর লিখবো না বেদনার অঙ্কুরিত কষ্টের কবিতা।

কথা ছিলো একটি পতাকা পেলে পাতা কুড়োনির মেয়ে শীতের সকালে ওম নেবে জাতীয় সংগীত শুনে পাতার মর্মরে।

কথা ছিলো একটি পতাকা পেলে ভূমিহীন মনুমিয়া গাইবে তৃপ্তির গান জ্যৈষ্ঠে-বোশেখে, বাঁচবে যুদ্ধের শিশু সসম্মানে সাদা দুধে-ভাতে।’ কথা ছিল একটি পতাকা পেলে আমাদের সব দুঃখ জমা দেব যৌথ-খামারে, সম্মিলিত বৈজ্ঞানিক চাষাবাদে সমান সুখের ভাগ সবাই নিয়ে যাব নিজের সংসারে।

হ্যাঁ, যতই প্রতারিত আর অসম্পূর্ণ ভাবি না কেন, আমাদের স্বাধীনতা আর পতাকাই শেষতক উদ্দীপ্ত করে। আমাদের সংগ্রাম চালানোর স্বপ্ন দেখায়। শেষতক লড়ে যেতে বলে দেশটার জন্য।

দেশ মানে কী? দেশ মানে মানুষ। দেশ মানে প্রকৃতি। দেশ মানে বৃক্ষ, তরুলতা, পশুপক্ষী। এই বৃহৎবোধ আমাদের স্বাধীনতার মানেকে প্রজ্বালিত করে। যেই মুহূর্তে আমরা গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের ভীষণ ঝুঁকিতে আছি, যখন সমুদ্র আমাদের ভাসিয়ে নেওয়ার পাঁয়তারা করছে আমাদের তখন প্রকৃতি রক্ষার লড়াই করতে হবে। আর এই মহাবিপর্যয় যেসব ধনী দেশের শয়তানিতে আসন্ন, তাদের চেপে ধরতে হবে। স্বাধীনতার এই চলমান যুদ্ধ তাই দুইধারী। একদিকে দেশীয় শয়তান আর অন্যদিকে বৈশ্বিক শয়তান। কিন্তু, স্বাধীনতা দিবস তো আমাদের যৌথ খামারে ফসলের হিস্যা বুঝে নেওয়ার প্রেরণাই। কবির ভাষায়

‘বৃক্ষ তোমাদের অভিশাপ দিচ্ছে শস্য তোমাদের অভিশাপ দিচ্ছে রক্ত তোমাদের অভিশাপ দিচ্ছে তোমাদের অভিশাপ দিচ্ছে পৃথিবীর সমস্ত শিশুরা। লক্ষ মৃত্যু আমাদের ফেরাতে পারেনি আমরা এসেছি। আমরা আমাদের শিক্ষাহীনতার কথা বলব, আমরা আমাদের চিকিৎসাহীনতার কথা বলব, আমরা আমাদের গৃহহীনতার কথা বলব, আমরা আমাদের বস্ত্রহীনতার কথা বলব, আমরা আমাদের ক্ষুধা ও মৃত্যুর কথা বলব। আমরা তিতুমীরের বাঁশের কেল্লা থেকে এসেছি, আমরা সিপাহি আন্দোলনের দুর্গ থেকে এসেছি, আমরা তেভাগার কৃষক, নাচোলের যোদ্ধা আমরা চটকলের শ্রমিক, আমরা সূর্যসেনের ভাই, আমরা একাত্তরের স্বাধীনতাযুদ্ধ থেকে এসেছি কাঁধে স্টেন, কোমরে কার্তুজ, হাতে উন্মত্ত গ্রেনেড আমরা এসেছি।’

আমাদের এই লড়াই মুক্তিযুদ্ধের অবিশ্বাস্য বিজয়ের স্মৃতি থেকে উদ্বেলিত। আমাদের স্বাধীনতা দিবস শুধু নির্দিষ্ট দিবস না। আমাদের স্বাধীনতা দিবস শুধু ঝাঁ চকচকে অনুষ্ঠান নয়। আমাদের স্বাধীনতা দিবস কষ্টে পাওয়া দেশকে রক্ষার। স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে রক্ষা করা কঠিনের মন্ত্রে উজ্জীবিত।

বিরুদ্ধতার চাবুক ওঠাও হাতে/ তোমার স্বদেশ লুঠ হ’য়ে যায় প্রতিদিন প্রতিরাতে/ তোমার মাঠের ফসল কেন হে/ পরের জাহাজে ওঠে/ খুদকুঁড়ো শুধু তোমার জন্যে/ তা-ও কি দুবেলা জোটে/ বিরুদ্ধতার চাবুক ওঠাও হাতে/ তোমার বুকের ওপর চাপানো/ বিরাট পাষাণ ভার/ তোমাকে পিষছে দেশের মাটিতে/ পুঁজিপতি জমিদার/ তোমার বাঁ পাশে ডান পাশে, সাথী/ উদ্যত বেয়নেট/ দুশমনদের শাবাশ জানায়/ বিদেশি ঘাতক মেলায় যে হাত দেশি ঘাতকের সাথে/ বিরুদ্ধতার চাবুক ওঠাও হাতে।

আমরা একবার যখন রক্ত দিয়েছি, আমরা আরও দেব। জনতার সংগ্রাম চলবেই। এই সংগ্রামের প্রতিটি দিনই স্বাধীনতা দিবস। সেই স্বাধীনতা, যেদিন আমরা যেমন ইচ্ছে লেখার একটি খাতা পাব। পেট ভর্তি খাবারের সঙ্গে, সম্মানের জীবনে মানুষ হয়ে উঠতে পারব।

লেখকঃ সাংবাদিক

Previous Post

বাংলাদেশি ডকুমেন্ট নিয়ে জটিলতা, বিপাকে ভারতে মতুয়া সম্প্রদায়

Next Post

‘স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে যুদ্ধে অংশ নেন জিয়াউর রহমান, কলকাতা পালিয়ে যায়নি’

Related Posts

জুলাই অভ্যুত্থান স্মরণে ১ জুলাই থেকে বিশেষ কর্মসূচি
জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থান স্মরণে ১ জুলাই থেকে বিশেষ কর্মসূচি

যুক্তরাষ্ট্রের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. খলিলুর রহমানের বৈঠক
জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. খলিলুর রহমানের বৈঠক

নেপাল থেকে ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি সিদ্ধান্ত বাতিল
জাতীয়

নেপাল থেকে ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি সিদ্ধান্ত বাতিল

মাঝ আকাশে মিসাইল দেখার ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা জানালেন বাংলাদেশি পাইলট
জাতীয়

মাঝ আকাশে মিসাইল দেখার ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা জানালেন বাংলাদেশি পাইলট

বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী সৌদি ব্যবসায়ীরা
জাতীয়

বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী সৌদি ব্যবসায়ীরা

৫ লাখ যুব নারীসহ ৯ লাখ তরুণ প্রশিক্ষণে দক্ষ হবে: উপদেষ্টা আসিফ
জাতীয়

৫ লাখ যুব নারীসহ ৯ লাখ তরুণ প্রশিক্ষণে দক্ষ হবে: উপদেষ্টা আসিফ

Next Post
‘স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে যুদ্ধে অংশ নেন জিয়াউর রহমান, কলকাতা পালিয়ে যায়নি’

‘স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে যুদ্ধে অংশ নেন জিয়াউর রহমান, কলকাতা পালিয়ে যায়নি’

ADVERTISEMENT

সর্বশেষ সংযোজন

ইরানিদের অটল থাকার আহ্বান খামেনির
আন্তর্জাতিক

ইরানিদের অটল থাকার আহ্বান খামেনির

বিগত সরকার শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে : মঈন খান
নির্বাচিত

বিগত সরকার শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে : মঈন খান

জুলাই অভ্যুত্থান স্মরণে ১ জুলাই থেকে বিশেষ কর্মসূচি
জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থান স্মরণে ১ জুলাই থেকে বিশেষ কর্মসূচি

ইসরায়েলকে সহায়তার বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠছেন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকরা
আন্তর্জাতিক

ইসরায়েলকে সহায়তার বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠছেন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকরা

ADVERTISEMENT

ট্রেন্ডিং নিউজ

দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা এনসিপির
নির্বাচিত

দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা এনসিপির

নির্বাচন নিয়ে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত স্বস্তির বার্তা
নির্বাচিত

নির্বাচন নিয়ে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত স্বস্তির বার্তা

তারেক রহমানের সঙ্গে একমত পোষণ করে যা বললেন সারজিস
নির্বাচিত

তারেক রহমানের সঙ্গে একমত পোষণ করে যা বললেন সারজিস

ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক নিয়ে সন্তুষ্ট উপদেষ্টা পরিষদ
জাতীয়

ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক নিয়ে সন্তুষ্ট উপদেষ্টা পরিষদ

Facebook Twitter Youtube

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

Categories

  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • ইসলাম ও জীবন
  • জবস
  • জাতীয়
  • টপ স্টোরি
  • নির্বাচিত
  • পাঁচমিশালি
  • প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • ভিডিও
  • রাজনীতি
  • শিক্ষা ও ক্যাম্পাস
  • স্পটলাইট
  • স্পোর্টস
  • স্বাস্থ্য

Site Navigation

  • Home
  • Advertisement
  • Contact Us
  • Privacy & Policy
  • Other Links

উপদেষ্টা সম্পাদক : এম ওয়াশিকুর রহমান | ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ও প্রকাশক: তপন চৌধুরী
স্বত্ব © ২০২০-২০২৩ জাগো টুডে সকল অধিকার সংরক্ষিত।

No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • পূর্ব-পশ্চিম
  • স্পোর্টস
  • বিনোদন
  • প্রযুক্তি
  • অর্থনীতি
  • স্বাস্থ্য
  • ইসলাম ও জীবন

উপদেষ্টা সম্পাদক : এম ওয়াশিকুর রহমান | ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ও প্রকাশক: তপন চৌধুরী
স্বত্ব © ২০২০-২০২৩ জাগো টুডে সকল অধিকার সংরক্ষিত।