খুব পরিচিত মুখ। দেশের প্রথম সা’রির এক অভিনেতা। হু’ম’কিটা তিনিই দিলেন, তার সঙ্গে যে কোনো’ভাবেই হোক একটি রাত কাটাতে হবে। নইলে স’র্বনা’শ করে ছাড়বেন। মে’ডিকেল কলেজের এই ছা’ত্রীর স’কল ন00*গ্ন ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভা’ইরা’’ল করে দেবেন। এভাবেই হু’ম’কি দিচ্ছিলেন।
মেডিকেলের ছাত্রী শান্তা আনজুম একদম দিশেহারা। ছবিগুলো প্রকাশ পেলে ’মুখ দেখাতে পারবেন না। স্বল্প’বস’না ছবি, সুই’মিং পুলের ভে’জা কাপ’’ড়ে তো’লা ছ’বি, রা’তের পো’শাক পরিহিত অবস্থায় তোলা ছবি। এম’নকি এই অভিনে’তার অনু’রোধে শ’রী’রের স্প’’র্শকা’তর অ’ঙ্গ প্রদর্শন করে সে’ল’ফি তুলেও পাঠিয়েছেন শান্তা।
এসব ছ’বি প্রকাশ পেলে কারও সাম’নেই যেতে পারবেন না তিনি। আত্ম’গোপ’নে চলে যেতে হবে তাকে। এসব ভেবে ভেবে অস্থি’র শান্তা। থানা পুলি’শমুখো হলেও বিষ’য়টি জানাজা’নি হয়ে যাবে। এদিকে ওই অভিনেতা সময় বেঁধে দিয়েছেন ৭২ ঘণ্টার মধ্যে তার ডাকে সা’ড়া না দিলে তিনি আর অ’পেক্ষা ’করবেন না। নিরুপায় হয়ে বিষয়টি শেয়ার করেন ঘনিষ্ঠ বন্ধু আদ’নান ’আবে’দি’নের সঙ্গে। তার মাধ্যমেই আশ্রয় নেন সি’টিটি’সি’র সাই’বার ক্রা’ইম ইউনি’টে’র।
ঘটনাটি গত বছরের শুরুর দিকে। অভিযান চালিয়ে আটক করা হয় সেই অভিনেতাকে। না, ফেসবুকে যার নাম, ছবি সেই অ’ভিনেতা তিনি না। ফেইক আইডি ইউজ করতেন। তিনি মূলত একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যাল’য়ের ছাত্র। ওই অভিনেতার নাম, পরিচয় ব্যবহার করে ফে’সবুকে বন্ধু’ত্ব করেন শা’ন্তার সঙ্গে। তারপর হোয়া’টসঅ্যা’পে, ফো’নে কথা হতো। ছবি আদান প্রদান হতো।
এরমধ্যেই শান্তার সঙ্গে বাস্তবে ওই অভিনেতার দেখা হয় গুলশানের একটি হোটেলের পার্টিতে। না, কোনোভাবেই শান্তাকে তিনি চিনতে পারেননি। শান্তা জানান, ফেস’বুকে, হোয়া’টসঅ্যাপে কথা হয় প্রায়ই, সেই শান্তা তিনি। অভিনেতা হাসেন। জানান, ফেইক আইডি। ফেসবু’কে তখনও তার কোনো আইডি ছিল না। সিটি’টি’সি’র অভি’যানে আ’ট’কের পর আর মা’ম’লা করেননি শান্তা। ছ’বিগু’লো উ’দ্ধা’র করে ওই ঘট’নার সমাধান করা হয়।