ADVERTISEMENT
Jago Today
No Result
View All Result
বৃহস্পতিবার, জুন ১৯, ২০২৫
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • পূর্ব-পশ্চিম
  • স্পোর্টস
  • বিনোদন
  • প্রযুক্তি
  • অর্থনীতি
  • স্বাস্থ্য
  • ইসলাম ও জীবন
Subscribe
Jago Today
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • পূর্ব-পশ্চিম
  • স্পোর্টস
  • বিনোদন
  • প্রযুক্তি
  • অর্থনীতি
  • স্বাস্থ্য
  • ইসলাম ও জীবন
No Result
View All Result
Jago Today
No Result
View All Result

বন রক্ষা প্রকল্পেই বনের সর্বনাশ

by নিজস্ব প্রতিবেদক, জাগো টুডে
বৃহস্পতিবার, ২১ মার্চ, ২০২৪
বন রক্ষা প্রকল্পেই বনের সর্বনাশ
Share on FacebookShare on Twitter

ভাওয়াল বনে সেই ১৯৫৫ সালে গাজীপুরের কালিয়াকৈরের রামচন্দ্রপুর গ্রামের প্রবীণ বেলায়েত হোসেন পেয়েছিলেন ময়ূরের ডিম। সেই ডিম মুরগির তায়ে ফুটিয়ে দিয়েছিলন ময়ূরের প্রাণ, সেবা-যত্নে বড়ও করেছিলেন। ভাওয়াল বনে এখন ময়ূরের দেখা পাওয়া যেন ডুমুরের ফুল! ১৯৮৫ সালে এ বনে সবশেষ ময়ূর দেখেছিলেন বেলায়েত হোসেন। হরিণহাটি কালিয়াকৈরের মৌচাক ইউনিয়নের নামকরা গ্রাম।

হরিণের অবিরাম হাঁটাহাঁটির জন্যই গ্রামটির নাম হয়েছিল হরিণহাটি। হরিণ ও ময়ূরের পাশাপাশি একসময় এ বনে ছিল বাঘের গর্জনও। বাঘের স্মৃতি নিয়ে এখনও গাজীপুরের শ্রীপুরে দাঁড়িয়ে আছে ‘বাঘের বাজার’।

বন আর জীববৈচিত্র্য যখন হারিয়ে যাচ্ছিল তখন তা টিকিয়ে রাখতে গাজীপুরে ২০১০ সালে গড়ে তোলা হয় ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক’। তবে বন আর বনের প্রাণী তো বিপন্নই, উল্টো সাফারি পার্কের ভেতরে সুরক্ষিত থাকা জেব্রাসহ বহু প্রাণী একের পর এক মারা যাচ্ছে। বন বাঁচানো তো দূরের কথা, হাতের নাগালের প্রাণী টিকিয়ে রাখতেই সবাই এখন ব্যতিব্যস্ত।

কক্সবাজারের চকরিয়ার ডুলাহাজারা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কেরও একই দুর্গতি। দুটি সাফারি পার্কের অবস্থা যখন কাহিল, তখন সংরক্ষিত বন মৌলভীবাজারের জুড়ীর লাঠিটিলায় বন বিভাগ গড়ে তুলছে আরেকটি সাফারি পার্ক। গত নভেম্বরে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় প্রকল্পটির অনুমোদন দেওয়া হয়। ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক, মৌলভীবাজার (১ম পর্যায়)’ শীর্ষক প্রকল্পটির জন্য ৩৬৪ কোটি ১১ লাখ টাকা বরাদ্দ মিলেছে। পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ভেঙে পাহাড় ও গাছ কেটে সাবেক পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিনের নিজের নির্বাচনী এলাকায় (বড়লেখা-জুড়ী) ৫ হাজার ৬৩১ একর জায়গাজুড়ে এ সাফারি পার্ক নির্মাণ হচ্ছে।

দেশের প্রাকৃতিক বন, বাস্তুতন্ত্র ও প্রাণ-প্রজাতির সুরক্ষা জোরদার ও নিরাপদ না করে একের পর এক এমন প্রকল্পের স্রোত বইছে। কখনও সমাজিক বনায়নের নামে বিদেশি গাছ রোপণ, কখনও টেকসই বন ও জীবিকা প্রকল্পের নামে প্রাকৃতিক বনের বদলে কৃত্রিম বন গড়ে তোলা হচ্ছে। আবার ভুল জায়গা নির্বাচনের কারণেও টিকছে না সরকারের বনায়ন প্রকল্প। ফলে বছর বছর কমছে বন। বনের প্রতি নির্ভর মানুষ হারাচ্ছে জীবিকা। গত ১৭ বছরে প্রায় ৬৬ বর্গকিলোমিটার বন হারিয়ে গেছে বলে রেইন ফরেস্ট ফাউন্ডেশন নরওয়ের (আরএফএন) সাম্প্রতিক এক গবেষণায় উঠে এসেছে। বন বিভাগই বলছে, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় যে কোনো দেশে ২৫ শতাংশ বনভূমি থাকা প্রয়োজন। বাংলাদেশে আছে মাত্র ১৫ দশমিক ৫৮ শতাংশ। সোসাইটি ফর এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড হিউম্যান ডেভেলপমেন্টের (সেড) গবেষণা বলছে, মধুপুর গড়ে ১৯৮৯ সালে প্রাকৃতিক বনের পরিমাণ ছিল ৪৩ শতাংশ। ২০০৭ সালে তা নেমে আসে ২৯.৮ শতাংশে।

এ পটভূমিতে আজ নানা আয়োজনে পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক বন দিবস। এবারের প্রতিপাদ্য ‘উদ্ভাবনায় বন, সম্ভাবনাময় বন’।

কিছু প্রকল্পের কারণে বনের ক্ষতি

জলবায়ুর অভিঘাত মোকাবিলায় ক্লাইমেট রেসিলিয়েন্ট পার্টিসিপেটরি অ্যাফরেস্টেশন অ্যান্ড রিফরেস্টেশন প্রজেক্ট (সিআরপিএআরপি) নিয়েছিল সরকার। এতে দেশের উপকূলীয় অঞ্চলে জলবায়ুসহিষ্ণু প্রজাতি গাছ দিয়ে বনায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়। তবে এর সুফল মেলেনি। ২০১৫-২০১৬ অর্থবছরে নোয়াখালীর হাতিয়ার নিউ চর জোনাকে ৪০ হেক্টর জায়গায় বিভিন্ন জাতের চারা রোপণ করে বন বিভাগ। দ্বীপ উপজেলা সদর ওছখালীর ১০ হেক্টরেও মাউন্ড (স্তূপাকৃতির) বনায়ন করা হয়। একই সময় জাহাজমারা রেঞ্জের নিঝুমদ্বীপে ৮ হেক্টর এবং নলচিরা রেঞ্জে ১০ হেক্টরেও বনায়ন করা হয়। তবে মাটির লবণাক্ততায় একটি চারাও টেকেনি।

জলবায়ু প্রকল্পের টাকায় উপকূলীয় বন বিভাগে লাগানো হয়েছে আকাশমনি ও ইউক্যালিপটাস। এগুলো মাটির গুণ নষ্টের পাশাপাশি দেশীয় গাছেরও ক্ষতি করে। গত বছর বন অধিদপ্তরের টেকসই বন ও জীবিকা প্রকল্পের আওতায় বাংলাদেশ ন্যাশনাল হারবেরিয়াম দেশের জন্য ক্ষতিকর ১৭টি বিদেশি উদ্ভিদ প্রজাতিকে চিহ্নিত করেছে।

জলবায়ু তহবিলের অর্থায়নে উপকূলের বিস্তীর্ণ এলাকায় গাছ লাগানো হয়েছিল। তবে বন হয়ে ওঠার আগেই এলাকাটি বাংলাদেশ ইকোনমিক জোন অথরিটিকে (বেজা) হস্তান্তর করে বন বিভাগ। পটুয়াখালী ও নোয়াখালীর প্রায় ৩ হাজার ৮০০ হেক্টর বন উজাড় হয়েছে তাতে। অথচ ওই বন সৃজনে খরচ হয়েছিল প্রায় ৪ কোটি ৮৯ লাখ টাকা।

এর আগে বিদেশি প্রজাতির গাছ দিয়ে সামাজিক বনায়নের শুরু ১৯৮৯-৯০ সালে। সামাজিক বনায়ন করতে গিয়ে নির্বিচারে কাটা হয়েছে শালকপিস ও অন্য দেশি প্রজাতির বৃক্ষ। প্রথম পর্যায়ে ব্যাপকভাবে ইউক্যালিপটাস লাগানো হয়েছিল। ব্যাপক সমালোচনার মধ্যে মধুপুরে দ্বিতীয় সামাজিক বনায়ন প্রকল্প ছিল ফরেস্ট্রি সেক্টর প্রজেক্ট। দ্বিতীয় পর্যায়ে সরকারি বনভূমিতে ইউক্যালিপটাস লাগানো বন্ধ হয়।

বন বিভাগের হিসাবে, ১৯৮১ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত ১ লাখ ৫ হাজার ২৮৩.০৩ হেক্টর জমিতে ব্লক বা উডলট (জ্বালানি কাঠের বন) লাগানো হয়। টাঙ্গাইলের মধুপুর বনে এ কর্মসূচির মাধ্যমে লাগানো জলবায়ুর অনুপযোগী বিভিন্ন প্রজাতির বিদেশি গাছের কারণে হারিয়ে যাচ্ছে বনের প্রকৃতি ও জীববৈচিত্র্য। এক সময় প্রাকৃতিক শালবন ছিল এবং এখনও কাগজে-কলমে গেজেটভুক্ত বনভূমি। ১৯৯৫ সালে বন বিভাগ ও সরকারি অন্য সংস্থা বনাঞ্চলে ইউক্যালিপটাস গাছ লাগানো নিষিদ্ধের পক্ষে মত দেয়।

বন সম্প্রসারণ কার্যক্রম ও স্থানীয় দরিদ্র জনগণকে আর্থিকভাবে উপকৃত করতে ষাট দশকের শুরুর দিকে সামাজিক বনায়ন কর্মসূচি শুরু হয়। উপকূলীয় সবুজ বেষ্টনী নামে আরেকটি সামাজিক বনায়ন প্রকল্পে ১৯৯৪-৯৫ সালে যুক্ত হয় এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক। ২০১০ সালের ১১ আগস্ট সামাজিক বনায়নের অগ্রগতিবিষয়ক এক অনুষ্ঠানে সাবেক কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী ইউক্যালিপটাস ও আকাশমণি নিয়ে বলেছিলেন, ‘এত দিন বিদেশি দাতা সংস্থার পরামর্শে সামাজিক বনায়নের নামে এ ধরনের গাছ লাগানো হয়েছে। এ গাছের নিচে অন্য কোনো গাছ জন্মায় না, এমনকি পাখিও বসে না। আকাশমণি গাছের রেণু নিঃশ্বাসের সঙ্গে শরীরে গেলে অ্যাজমা হয়।’

২০১৮ সালের ১ জুলাই থেকে পাঁচ বছর মেয়াদি বন অধিদপ্তরের টেকসই বন ও জীবিকা বা সাসটেইনেবল ফরেস্ট অ্যান্ড লাইভলিহুড (সুফল) প্রকল্প শুরু হয়। ১ হাজার ৫০২ কোটি টাকার এ প্রকল্পে সরকার ৩২ কোটি ৭২ লাখ টাকা অর্থায়ন করছে। বাকি টাকা ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক। এর আওতায় আছে পাঁচটি বনাঞ্চল এবং আট বিভাগের ২৮ জেলার ১৬৫ উপজেলার ৬০০ গ্রাম। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) প্রতিবেদনে সুফল প্রকল্পের বিষয়ে বলা হয়েছে, ৭১ শতাংশ গাছ লাগানো হলেও এ ক্ষেত্রে প্রযোজ্য শর্তগুলো মানা হয়নি। শর্ত ছিল– শাল, গর্জন, সোনালু, লটকন, নাগেশ্বর, বন আমড়া, খাড়াজোড়া, গামার, নেওড়, কুম্ভি কানাইডাঙ্গা, জলপাই, কদম, জামসহ বিভিন্ন গাছের চারা লাগাতে হবে। তবে লাগানো হয়েছে অন্য গাছ। তা ছাড়া এসব গাছের চারার ৪০ শতাংশও প্রথম বছরেই মারা গেছে।

এদিকে পরিবেশ-প্রতিবেশ সংরক্ষণের কোনো উদ্যোগ না নিয়েই কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়ক প্রশস্তকরণ প্রকল্প এলাকার বিদ্যমান গাছ কাটার নির্দেশ দিয়েছে বন বিভাগ। কক্সবাজার, ধোয়াপালং ও ইনানি রেঞ্জ কর্মকর্তাদের গত ১০ সেপ্টেম্বর এক চিঠির মাধ্যমে কক্সবাজার দক্ষিণ বন বিভাগ এ নির্দেশ দেয়।
২০২০ সালে সুন্দরবনের ভেতরে ২৪ কোটি ৯৫ লাখ টাকা ব্যয়ে ‘সুন্দরবনে পরিবেশবান্ধব পর্যটন (ইকো ট্যুরিজম) সুবিধা সম্প্রসারণ ও উন্নয়ন’ নামে প্রকল্প হাতে নেয় বন বিভাগ। এখন ইকো ট্যুরিজমের নামে বনের ভেতরে হয়েছে কংক্রিটের স্থাপনা। স্থায়ী স্থাপনাগুলো দীর্ঘ মেয়াদে বন্যপ্রাণী ও বনের প্রতিবেশ-পরিবেশের ক্ষতির কারণ হবে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।

বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) প্রধান নির্বাহী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, বন বিভাগ সামাজিক বনায়ন করে অথচ বন আইনে ভিলেজ ফরেস্ট করার কথা। তারা ভিলেজ ফরেস্টের বিধিমালা করে না। সামাজিক বনায়ন করলে বন বিভাগ যাবতীয় নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে রাখতে পারে। আর ভিলেজ ফরেস্ট করলে সব নিয়ন্ত্রণ থাকবে কমিউনিটিতে। বন বিভাগ কমিউনিটিকে নিয়ন্ত্রণ দিতে মোটেই আগ্রহী নয়। কারণ সেখানে তার যে অবৈধ লাভের হিসাব আছে, তাতে গরমিল লেগে যাবে। তিনি বলেন, বন বিভাগকে তার ক্ষমতা ছাড়তে হবে। কৃষি মন্ত্রণালয় ধান লাগায় না, মৎস্য মন্ত্রণালয় মাছ চাষ করে না। তাহলে বন বিভাগকে কেন গাছ লাগাতে হবে। বন বিভাগকে সেখান থেকে সরে এসে আইনের ২৮ ধারার আলোকে বননির্ভর জনগোষ্ঠীর হাতে ব্যবস্থাপনা ছেড়ে দিতে হবে।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ বলেন, বনায়ন ও মানুষের জীবিকা টেকসই করতেই প্রকল্প নেওয়া হয়। বনভূমিকে সংরক্ষিত এলাকা ঘোষণা করে বনের পরিধি আরও বাড়ানো হচ্ছে। বন অধিদপ্তর সারাদেশের সামাজিক বনায়নের মাধ্যমে স্থানীয় জনগণকে উপকারভোগী হিসেবে সম্পৃক্ত করে সড়ক, রেল, বাঁধের পাশে ও প্রান্তিক ভূমিতে ব্যাপক বনায়নের মাধ্যমে বৃক্ষ আচ্ছাদিত ভূমির পরিমাণ বাড়াচ্ছে। ফলে প্রকল্পের সুফল নেই, এ কথা বলা যাবে না।

Previous Post

শত কোটি টাকা প্রতারণায় অভিযুক্ত প্রাণনাথ ভারতে গ্রেপ্তার

Next Post

এডিপি বাস্তবায়ন, বরাদ্দের এক-তৃতীয়াংশও ব্যয় হয়নি ৮ মাসে

Related Posts

যুক্তরাষ্ট্রের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. খলিলুর রহমানের বৈঠক
জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. খলিলুর রহমানের বৈঠক

নেপাল থেকে ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি সিদ্ধান্ত বাতিল
জাতীয়

নেপাল থেকে ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি সিদ্ধান্ত বাতিল

মাঝ আকাশে মিসাইল দেখার ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা জানালেন বাংলাদেশি পাইলট
জাতীয়

মাঝ আকাশে মিসাইল দেখার ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা জানালেন বাংলাদেশি পাইলট

বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী সৌদি ব্যবসায়ীরা
জাতীয়

বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী সৌদি ব্যবসায়ীরা

৫ লাখ যুব নারীসহ ৯ লাখ তরুণ প্রশিক্ষণে দক্ষ হবে: উপদেষ্টা আসিফ
জাতীয়

৫ লাখ যুব নারীসহ ৯ লাখ তরুণ প্রশিক্ষণে দক্ষ হবে: উপদেষ্টা আসিফ

ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক নিয়ে সন্তুষ্ট উপদেষ্টা পরিষদ
জাতীয়

ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক নিয়ে সন্তুষ্ট উপদেষ্টা পরিষদ

Next Post
এডিপি বাস্তবায়ন, বরাদ্দের এক-তৃতীয়াংশও ব্যয় হয়নি ৮ মাসে

এডিপি বাস্তবায়ন, বরাদ্দের এক-তৃতীয়াংশও ব্যয় হয়নি ৮ মাসে

ADVERTISEMENT

সর্বশেষ সংযোজন

ইসরায়েলকে সহায়তার বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠছেন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকরা
আন্তর্জাতিক

ইসরায়েলকে সহায়তার বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠছেন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকরা

গাজায় ইসরাইলি হামলায় একদিনে ৭২ ফিলিস্তিনি নিহত
আন্তর্জাতিক

গাজায় ইসরাইলি হামলায় একদিনে ৭২ ফিলিস্তিনি নিহত

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
নির্বাচিত

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

যুক্তরাষ্ট্রের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. খলিলুর রহমানের বৈঠক
জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. খলিলুর রহমানের বৈঠক

ADVERTISEMENT

ট্রেন্ডিং নিউজ

আলোচনা চাইলে ইসরাইলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে যুক্তরাষ্ট্রকে: ইরান
আন্তর্জাতিক

আলোচনা চাইলে ইসরাইলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে যুক্তরাষ্ট্রকে: ইরান

ইসরায়েলকে সহায়তার বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠছেন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকরা
আন্তর্জাতিক

ইসরায়েলকে সহায়তার বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠছেন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকরা

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
নির্বাচিত

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

পুলিশের কাছে থাকবে না ভারি মারণাস্ত্র, এপিবিএন পাবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জাতীয়

পুলিশের কাছে থাকবে না ভারি মারণাস্ত্র, এপিবিএন পাবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

Facebook Twitter Youtube

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

Categories

  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • ইসলাম ও জীবন
  • জবস
  • জাতীয়
  • টপ স্টোরি
  • নির্বাচিত
  • পাঁচমিশালি
  • প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • ভিডিও
  • রাজনীতি
  • শিক্ষা ও ক্যাম্পাস
  • স্পটলাইট
  • স্পোর্টস
  • স্বাস্থ্য

Site Navigation

  • Home
  • Advertisement
  • Contact Us
  • Privacy & Policy
  • Other Links

উপদেষ্টা সম্পাদক : এম ওয়াশিকুর রহমান | ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ও প্রকাশক: তপন চৌধুরী
স্বত্ব © ২০২০-২০২৩ জাগো টুডে সকল অধিকার সংরক্ষিত।

No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • পূর্ব-পশ্চিম
  • স্পোর্টস
  • বিনোদন
  • প্রযুক্তি
  • অর্থনীতি
  • স্বাস্থ্য
  • ইসলাম ও জীবন

উপদেষ্টা সম্পাদক : এম ওয়াশিকুর রহমান | ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ও প্রকাশক: তপন চৌধুরী
স্বত্ব © ২০২০-২০২৩ জাগো টুডে সকল অধিকার সংরক্ষিত।