ইতোমধ্যে শীতের আমেজ দেখা দিয়েছে উত্তরের জেলাগুলোতে। এর মধ্যে বৃষ্টির আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তার আশপাশের এলাকায় থাকা লঘুচাপটি পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে একই এলাকায় (৮.০০ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৭.১০ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ) নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে।
এটি শুক্রবার সকাল ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে এক হাজার ৬৬০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১৫৮৫ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১৬৩০ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১৫৯৫ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থান করছিল।
নিম্নচাপটি আরও পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে।
শুক্রবার সকালে আবহাওয়াবিদ মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক স্বাক্ষরিত আবহাওয়ার বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে (১ নং) এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, নিম্নচাপ কেন্দ্রের ৪৪ কি.মি. এর মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৪০ কি.মি., যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ৫০ কি.মি. পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। নিম্নচাপ কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর উত্তাল রয়েছে।
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার সব নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি এসে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।