ADVERTISEMENT
Jago Today
No Result
View All Result
বৃহস্পতিবার, জুন ১৯, ২০২৫
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • পূর্ব-পশ্চিম
  • স্পোর্টস
  • বিনোদন
  • প্রযুক্তি
  • অর্থনীতি
  • স্বাস্থ্য
  • ইসলাম ও জীবন
Subscribe
Jago Today
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • পূর্ব-পশ্চিম
  • স্পোর্টস
  • বিনোদন
  • প্রযুক্তি
  • অর্থনীতি
  • স্বাস্থ্য
  • ইসলাম ও জীবন
No Result
View All Result
Jago Today
No Result
View All Result

পিঠ বাঁচানোর কৌশলে ১৪ দল শরিকরা

by নিজস্ব প্রতিবেদক, জাগো টুডে //
বৃহস্পতিবার, ২২ আগস্ট, ২০২৪
পিঠ বাঁচানোর কৌশলে ১৪ দল শরিকরা
Share on FacebookShare on Twitter

অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলের শরিকরা। ক্ষমতাচ্যুত হয়ে শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালানোর পর জোটের প্রধান শরিক আওয়ামী লীগ কার্যত ছিন্নবিচ্ছিন্ন। অন্য শরিক দলগুলোরও এ মুহূর্তে মাঠে দাঁড়ানোর সক্ষমতা নেই। এর মধ্যেই স্বৈরশাসকের সহযোগী হিসেবে চিহ্নিত করে শরিক দলগুলোর নেতাকর্মীর বিচার দাবি করেছেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী ও তাদের সমর্থনকারী রাজনৈতিক দলের নেতারা।

পরিবর্তিত এ পরিস্থিতিতে পিঠ বাঁচানোর কৌশল নিয়েছেন ১৪ দলীয় জোটের নেতারা। ঘরোয়া সভা ও বিবৃতি দিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে স্বাগত জানানোর বাইরে প্রকাশ্যে রাজনৈতিক কর্মসূচি থেকে বিরত থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তারা। পরিস্থিতি অনুকূলে এলে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়ার কথা ভাবছে আওয়ামী লীগের দীর্ঘদিনের মিত্র হিসেবে পরিচিত এ দলগুলো।

১৪ দলের অন্যতম তিন শরিক বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) এবং বাংলাদেশ তরীকত ফেডারেশন এরই মধ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে স্বাগত জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে। এতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি বিভিন্ন আহ্বান তুলে ধরা হয়েছে। পাশাপাশি ছাত্র আন্দোলনের বিজয়কে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান আখ্যা দেওয়াসহ এ আন্দোলনের পক্ষে মত দেওয়া হয়েছে। শুধু বিবৃতি নয়, দলের ঘরোয়া সভায়ও একই রকম অভিমত তুলে ধরা হচ্ছে।

অবশ্য ১৪ দল শরিকের এমন বক্তব্য-বিবৃতিতেও সন্তুষ্ট নন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী ও সমর্থক রাজনৈতিক দলগুলো। বরং ২০০৫ সালে ১৪ দলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরুর পর প্রায় দুই দশক আওয়ামী লীগের সঙ্গে চলা এসব দলের বর্তমান অবস্থান ছাত্র-জনতার রোষ থেকে নিজেদের ‘পিঠ বাঁচানোর কৌশল’ কিনা– এমন প্রশ্ন তুলেছেন সংশ্লিষ্টরা।

এমন পরিস্থিতির মধ্যেই গত সোমবার মিরপুরের কলেজছাত্র আলভী হত্যার ঘটনায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। মামলাটিতে শেখ হাসিনা ছাড়াও জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, জাতীয় পার্টির (জেপি) চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু ও তরীকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান নজিবুল বশর মাইজভান্ডারীকেও আসামি করা হয়েছে। এর আগে ২০১৩ সালের ৫ মে মতিঝিলের শাপলা চত্বরে হেফাজতের সমাবেশে গণহত্যার অভিযোগে দায়ের হওয়া মামলায় শেখ হাসিনা ও তাঁর সরকারের সাবেক মন্ত্রী-এমপি ছাড়াও ১৪ দলের নেতা মেনন ও ইনুকে আসামি করা হয়। মেনন ও ইনু ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রী ছিলেন। আরও কোনো মামলায় তাদের আসামি করা হয় কিনা– এমন শঙ্কায়ও আছেন ১৪ দলের নেতারা।

এর আগে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই বিপর্যয়ের মুখে পড়ে শরিকরা। যদিও আওয়ামী লীগের নেতা-মন্ত্রী-এমপির মতো এসব দলের কোনো নেতাকে আত্মগোপনে যেতে হয়নি, কোনো ভাঙচুর বা হামলার শিকারও হতে হয়নি। শুধু কয়েকটি স্থানে তরীকত ফেডারেশনের কয়েকজন নেতার বাড়িঘর ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-ভাঙচুর হয়। আবার ১৪ দলের শরিক দলগুলোর সিংহভাগ শীর্ষ নেতা এখনও নিজ নিজ বাসায় অবস্থান করছেন।

এদিকে, অন্তর্বর্তী সরকার গঠন প্রক্রিয়ার কোনো পর্যায়েই ১৪ দল শরিকদের ডাকা হয়নি। ৮ আগস্ট বঙ্গভবনে অন্তর্বর্তী সরকারের শপথ অনুষ্ঠানেও ডাক পাননি কোনো নেতা। আওয়ামী লীগের এক সময়কার মিত্র ও সাবেক মহাজোটের শরিক বিকল্পধারা বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব মাহী বি. চৌধুরী শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে শিক্ষার্থীদের হাতে লাঞ্ছিত হন। পরে বঙ্গভবনের গেট থেকে ফিরে যেতে হয় তাঁকে।

১৪ দল নেতারা বলছেন, ৫ আগস্ট থেকে এখন পর্যন্ত প্রথমে সেনাবাহিনী ও পরে অন্তর্বর্তী সরকারের গৃহীত সব পদক্ষেপে বিএনপি, জামায়াত, হেফাজতে ইসলাম, গণতন্ত্র মঞ্চসহ তাদের মিত্র কয়েকটি ছোট দলকে যুক্ত করা হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের শপথ অনুষ্ঠানে এসব দল ছাড়াও কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর আবদুল কাদের সিদ্দিকী এবং সিপিবি, বাসদসহ বামপন্থি দল, এমনকি ইসলামী দলগুলোর নেতারা আমন্ত্রণ পান। কিন্তু ডাকা হয়নি আওয়ামী লীগসহ ১৪ দলের কোনো নেতাকেই। এটাতেই ১৪ দলের বিষয়ে নতুন সরকারের মনোভাব ফুটে উঠেছে। হয়তো বা ১৪ দল শরিকদেরও আওয়ামী লীগ সরকারের সহযোগী হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে পর্যবেক্ষণ ছাড়া তাদের সামনে আর কোনো পথ খোলা নেই।

আন্দোলনকারী ও তাদের সমর্থনকারী রাজনৈতিক দলগুলোর দাবি, জুলাই থেকে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন শুরু করলে এ নিয়ে নীরব ছিল ১৪ দলের শরিকরা। পরে আন্দোলন তীব্রতর হয়ে ওঠায় ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকার দমনপীড়নসহ অসংখ্য মানুষকে হত্যা করে। এর পরও এ আন্দোলনের পক্ষে সমর্থনসূচক বক্তব্য-বিবৃতি দেননি ১৪ দল নেতারা।

তারা আরও বলেছেন, বিগত দিনে ক্ষমতার কাছাকাছি থাকা মেনন, ইনু ও মঞ্জুদের এখন দেখা পাওয়া যাচ্ছে না। অথচ তারাই ১৬ বছর ধরে শেখ হাসিনা সরকারকে প্রতিনিয়ত বৈধতা ও স্বীকৃতি দিয়েছেন; সহযোগিতাও করে গেছেন। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকতে এসব জোটসঙ্গীকে এমপি বানানো হয়েছে, মন্ত্রিত্বও দেওয়া হয়েছে। টানা চারটি জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সঙ্গেই নির্বাচন করেছেন তারা। ২০০৮ ও ২০১৪ সালের নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত সরকারের মন্ত্রিসভায় সরাসরি অংশগ্রহণও ছিল শরিক কয়েকজন নেতার। এসব কারণে স্বৈরাচারের সহযোগী হিসেবে তাদেরও বিচারের দাবি উঠেছে।

এর আগে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলে যোগ দিয়ে আনোয়ার হোসেন মঞ্জু দু’দফায় পরিবেশমন্ত্রী ও পানিসম্পদমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। রাশেদ খান মেনন ২০১৩ সালে গঠিত নির্বাচনকালীন সর্বদলীয় মন্ত্রিসভায় ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে জয়ী হয়ে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার পঠনের পর প্রথমে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী এবং পরে সমাজকল্যাণমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন মেনন। একইভাবে হাসানুল হক ইনু ২০১২ থেকে ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগ পর্যন্ত মহাজোট সরকারের তথ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। এ ছাড়া নজিবুল বশর মাইজভান্ডারীসহ অন্য ১৪ দল নেতারাও একাধিকবার এমপি হয়েছেন। সর্বশেষ ২০২৪ সালের সংসদ নির্বাচনেও মেনন, ইনু, মঞ্জু, নজিবুলসহ ১৪ দলের নেতারা সরাসরি নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেন।

এ ব্যাপারে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না সমকালকে বলেন, শেখ হাসিনাকে সব সময় ১৪ দলের শরিকরা শক্তিশালী করেছে। ফলে গণঅভ্যুত্থানকালে শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ সরকারের গণহত্যার দায় তাদের ওপরও বর্তায়। বিশেষ করে মেনন, ইনু, মঞ্জু ও নজিবুলরা কোনোভাবেই দায় এড়াতে পারেন না। ফলে সারাদেশে যেসব হত্যা মামলা হচ্ছে, সেখানে সহযোগী হিসেবে তাদের নামও আসা উচিত।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম নেপথ্য নেতা ও ডাকসুর সাবেক সমাজসেবা সম্পাদক আখতার হোসেন বলেন, ৫ আগস্টের আগে গণভবনে সর্বশেষ ১৪ দলের বৈঠকগুলো থেকেও ইনু, মেনন, মঞ্জুরাই ছাত্রদের ওপর সরাসরি গুলি করাসহ আন্দোলনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর শক্তি বাড়ানোর পরামর্শ দিয়েছিলেন। তাই শেখ হাসিনার পাশাপাশি গণহত্যার জন্য তাদেরও আইনের আওতায় আনতে হবে। ১৪ দলের সব নেতাকে গ্রেপ্তার করতে হবে। কেউ যাতে দেশ থেকে পালাতে না পারেন, সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ১৪ দলের কয়েকজন নেতা বলেন, এমন অভিযোগ ঠিক নয়; বরং কোটা সংস্কার আন্দোলন নিয়ে সৃষ্ট সংকটের শুরু থেকেই এর সমাধানে ১৪ দল নেতারা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নানা ইতিবাচক পরামর্শ দিয়েছিলেন। ১৯ জুলাই ১৪ দলের বৈঠকে জোটের প্রভাবশালী তিন শরিক নেতা দ্রুততার সঙ্গে শিক্ষার্থীদের ৯ দফা দাবি মেনে নেওয়ার ঘোষণা দিয়ে তাদের সঙ্গে আলোচনায় বসার পরামর্শও দেন শেখ হাসিনাকে।

১৪ দলের শরিক এক নেতা আরও বলেন, পরবর্তী ঘটনাপ্রবাহে সাবেক প্রধানমন্ত্রী প্রশাসন ও পুলিশ, বিশেষ করে ডিবি পুলিশ দিয়ে আন্দোলন দমনে মনোযোগী হওয়ায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। ফলে শেষ মুহূর্তে শেখ হাসিনা আলোচনার প্রস্তাব দিলেও শিক্ষার্থীরা সেটিকে আমলে নেননি। তাদের ৯ দফাও শেষ পর্যন্ত এক দফায় পরিণত হয়। সেদিন ১৪ দলের পরামর্শ আমলে নেওয়া হলে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হতো না। শুধু নিজ দলের গুটিকয়েক নেতার অদূরদর্শী পরামর্শ ও পদক্ষেপ এবং শেখ হাসিনার নিজের কিছু ভুল পদক্ষেপের কারণে এমনটা হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন ১৪ দলের এই নেতা।

Previous Post

বাংলাদেশের বন্যার যে ব্যাখ্যা দিল ভারত সরকার

Next Post

বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় যে আহ্বান আজহারীর

Related Posts

ইরানিদের অটল থাকার আহ্বান খামেনির
আন্তর্জাতিক

ইরানিদের অটল থাকার আহ্বান খামেনির

বিগত সরকার শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে : মঈন খান
নির্বাচিত

বিগত সরকার শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে : মঈন খান

জুলাই অভ্যুত্থান স্মরণে ১ জুলাই থেকে বিশেষ কর্মসূচি
জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থান স্মরণে ১ জুলাই থেকে বিশেষ কর্মসূচি

ইসরায়েলকে সহায়তার বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠছেন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকরা
আন্তর্জাতিক

ইসরায়েলকে সহায়তার বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠছেন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকরা

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
নির্বাচিত

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

যুক্তরাষ্ট্রের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. খলিলুর রহমানের বৈঠক
জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. খলিলুর রহমানের বৈঠক

Next Post
বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় যে আহ্বান আজহারীর

বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় যে আহ্বান আজহারীর

ADVERTISEMENT

সর্বশেষ সংযোজন

ইরানিদের অটল থাকার আহ্বান খামেনির
আন্তর্জাতিক

ইরানিদের অটল থাকার আহ্বান খামেনির

বিগত সরকার শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে : মঈন খান
নির্বাচিত

বিগত সরকার শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে : মঈন খান

জুলাই অভ্যুত্থান স্মরণে ১ জুলাই থেকে বিশেষ কর্মসূচি
জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থান স্মরণে ১ জুলাই থেকে বিশেষ কর্মসূচি

ইসরায়েলকে সহায়তার বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠছেন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকরা
আন্তর্জাতিক

ইসরায়েলকে সহায়তার বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠছেন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকরা

ADVERTISEMENT

ট্রেন্ডিং নিউজ

বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী সৌদি ব্যবসায়ীরা
জাতীয়

বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী সৌদি ব্যবসায়ীরা

বিক্ষোভের জেরে পিছু হঠলেন ট্রাম্প
আন্তর্জাতিক

বিক্ষোভের জেরে পিছু হঠলেন ট্রাম্প

জুলাই অভ্যুত্থান স্মরণে ১ জুলাই থেকে বিশেষ কর্মসূচি
জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থান স্মরণে ১ জুলাই থেকে বিশেষ কর্মসূচি

নির্বাচন নিয়ে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত স্বস্তির বার্তা
নির্বাচিত

নির্বাচন নিয়ে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত স্বস্তির বার্তা

Facebook Twitter Youtube

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

Categories

  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • ইসলাম ও জীবন
  • জবস
  • জাতীয়
  • টপ স্টোরি
  • নির্বাচিত
  • পাঁচমিশালি
  • প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • ভিডিও
  • রাজনীতি
  • শিক্ষা ও ক্যাম্পাস
  • স্পটলাইট
  • স্পোর্টস
  • স্বাস্থ্য

Site Navigation

  • Home
  • Advertisement
  • Contact Us
  • Privacy & Policy
  • Other Links

উপদেষ্টা সম্পাদক : এম ওয়াশিকুর রহমান | ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ও প্রকাশক: তপন চৌধুরী
স্বত্ব © ২০২০-২০২৩ জাগো টুডে সকল অধিকার সংরক্ষিত।

No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • পূর্ব-পশ্চিম
  • স্পোর্টস
  • বিনোদন
  • প্রযুক্তি
  • অর্থনীতি
  • স্বাস্থ্য
  • ইসলাম ও জীবন

উপদেষ্টা সম্পাদক : এম ওয়াশিকুর রহমান | ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ও প্রকাশক: তপন চৌধুরী
স্বত্ব © ২০২০-২০২৩ জাগো টুডে সকল অধিকার সংরক্ষিত।