ADVERTISEMENT
Jago Today
No Result
View All Result
বুধবার, জুন ১৮, ২০২৫
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • পূর্ব-পশ্চিম
  • স্পোর্টস
  • বিনোদন
  • প্রযুক্তি
  • অর্থনীতি
  • স্বাস্থ্য
  • ইসলাম ও জীবন
Subscribe
Jago Today
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • পূর্ব-পশ্চিম
  • স্পোর্টস
  • বিনোদন
  • প্রযুক্তি
  • অর্থনীতি
  • স্বাস্থ্য
  • ইসলাম ও জীবন
No Result
View All Result
Jago Today
No Result
View All Result

ব্যাংক খাতের অবস্থা নাজুক, যোগ হলো অস্থিরতা

by নিজস্ব প্রতিবেদক, জাগো টুডে //
রবিবার, ১১ আগস্ট, ২০২৪
ব্যাংক খাতের অবস্থা নাজুক, যোগ হলো অস্থিরতা

CREATOR: gd-jpeg v1.0 (using IJG JPEG v62), quality = 95

Share on FacebookShare on Twitter

সরকার পতনের পর বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারও পদত্যাগ করেছেন। এর আগে চার ডেপুটি গভর্নর, উপদেষ্টা ও আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিটের প্রধানকে পদত্যাগে বাধ্য করেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ক্ষুব্ধ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এতে পুরো ব্যাংক খাত অভিভাবকহীন হয়ে পড়েছে। অস্থিরতা ছড়িয়ে পড়েছে দেশের বেসরকারি ব্যাংকগুলোতেও। বিশেষ করে জোর করে মালিকানা পরিবর্তন করা ব্যাংকগুলোতে শুরু হয়েছে মালিকানা ফিরে পাওয়ার আন্দোলন। অনেক দিন ধরেই ব্যাংকসহ দেশের আর্থিক খাত নাজুক পরিস্থিতি চলছে।

খাত-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক ‘নখদন্তহীন’ অবস্থায় রয়েছে। জোর করে মালিকানা দখল করা ব্যাংকগুলো খালি করে ফেলেছেন নতুন মালিকেরা। বাংলাদেশ ব্যাংক কোনো জামানত ছাড়া ছাপানো টাকা দিয়ে টিকিয়ে রেখেছে ছয়-সাতটি ব্যাংক। আবার বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বা মজুত থেকে ডলারে ঋণ নিয়ে ফেরত দিচ্ছেন না প্রভাবশালী ব্যবসায়ীরা। নথিপত্রে দেশে এখন খেলাপি ঋণ দুই লাখ কোটি টাকার কাছাকাছি, কিন্তু বাস্তবে তা প্রায় চার লাখ কোটি টাকা বলে মনে করা হয়। বেনামি ঋণ, প্রকৃত তথ্য গোপন ও কিছু ব্যাংক কর্মকর্তার দুর্নীতির কারণে খাতটির প্রকৃত তথ্য অজানা রয়ে গেছে। ফলে ব্যাংক খাতের প্রকৃত তথ্য বের করে আনাই অন্যতম লক্ষ্য হওয়া উচিত।

বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, ১৫ বছর আগে ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের সময় দেশে খেলাপি ঋণ ছিল প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকা, যা এখন বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৮২ হাজার ২৯৫ কোটি টাকা। তবে পুনঃতফসিল করা ঋণ, আদালতের আদেশে স্থগিত করা ঋণ মিলিয়ে প্রকৃত খেলাপি ঋণ প্রায় ৪ লাখ কোটি টাকা হবে বলে মনে করা হচ্ছে।

২০০৯ সালের পর ‘রাজনৈতিক বিবেচনায়’ প্রায় ১৫টি নতুন ব্যাংক অনুমোদন দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। এর মধ্যে বহুল আলোচিত পদ্মা ব্যাংক প্রায় ‘দেউলিয়া’ হয়ে এখন একীভূত হওয়ার চেষ্টায় রয়েছে। এদিকে গত ৮ বছরে ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডসহ (এসআইবিএল) কয়েকটি ব্যাংকের মালিকানা পরিবর্তন হয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন সাপেক্ষে। সেই সুবাদে দেশের ছয়টি ব্যাংক এখন চট্টগ্রামভিত্তিক এস আলম গ্রুপের নিয়ন্ত্রণে। এসব ব্যাংক গ্রাহকদের টাকা ফেরত দিতে পারছে না। বাংলাদেশ ব্যাংক প্রায় দুই বছর ধরে টাকা ধার নিয়ে এসব ব্যাংকের কার্যক্রম কোনোমতে টিকিয়ে রাখছে। নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি কারও বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। উল্টো মালিকেরা টাকা বের করে নিয়ে যাচ্ছেন। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নথিপত্র পর্যালোচনায় এমন তথ্য উঠে এসেছে।

সরকার পরিবর্তনের পর বেনামি ঋণের মাধ্যমে অর্থ তুলে নেওয়ার প্রবণতা ঠেকানোর পদক্ষেপ নিয়েছে বেসরকারি ইসলামী ব্যাংক। গত মঙ্গলবার ব্যাংকটি ৮৮৯ কোটি টাকা উত্তোলন ঠেকিয়েছে। এসব অর্থ তুলে নেওয়ার চেষ্টা করছিল গ্লোডেন স্টার ও টপ টেন ট্রেডিং হাউস নামের দুটি প্রতিষ্ঠান। কর্মকর্তারা জানান, দুটি প্রতিষ্ঠানই ব্যাংকের মালিকপক্ষের সঙ্গে যুক্ত। ব্যাংকাররা বলছেন, সরকার পরিবর্তনের ফলেই তাঁরা এভাবে অর্থ তুলে নেওয়া ঠেকাতে পেরেছেন।

মুস্তফা কে মুজেরী, সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ, বাংলাদেশ ব্যাংক

আলাদা আলোচনায় বাংলাদেশ ব্যাংকের পাঁচজন কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেছেন, প্রভাবশালীদের মালিকানাধীন ব্যাংক ও তাঁদের ঋণের হিসাব দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশ ব্যাংকের তদারকির বাইরে আছে। ফলে বড় গ্রাহকেরা নামে-বেনামে কত টাকা ঋণ নিয়েছেন, তা অজানা রয়ে গেছে। এ জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখন চাইলেও ব্যবস্থা নিতে পারবে না। আগে তদারকি করে প্রকৃত তথ্য বের করতে হবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সদ্য পদত্যাগী গভর্নর ও ডেপুটি গভর্নরদের বিরুদ্ধে ওই সব বড় খেলাপি গ্রাহকের সঙ্গে সখ্য বজায় রাখার অভিযোগ ছিল। এসব উদ্যোক্তার মধ্যে অনেকেরই যাতায়াত ছিল গভর্নরের ঢাকার গুলশানের বাসভবন ‘গভর্নর হাউস’-এ। নিজের সন্তানের বিয়ের অনুষ্ঠানে খেলাপি গ্রাহক এবং ব্যাংক থেকে গাড়ি ও স্বর্ণালংকার নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে একজন ডেপুটি গভর্নরের বিরুদ্ধে। এর নিচের পর্যায়ের কর্মকর্তাদেরও অনেকে দুর্নীতিতে জড়িয়েছেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক শুধু দুর্বল ব্যাংকগুলোকে টাকা দিয়েই ক্ষান্ত হয়নি, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে রপ্তানি উন্নয়ন তহবিলের মাধ্যমে ডলার ধার দিয়েছে প্রভাবশালী উদ্যোক্তাদের। এসব ডলারের ঋণ খেলাপি হয়ে পড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের এক নথিতে দেখা গেছে, ২০ গ্রাহকের কাছেই আটকে আছে প্রায় ৭ কোটি ডলার। এর মধ্যে ইউনিটেক্স স্টিলের কাছে আটকা ১ কোটি ১২ লাখ ডলার। প্রতিষ্ঠানটির মালিক বেলাল আহমেদ হলেন এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলমের জামাতা। খেলাপিতে এরপরই ফয়েজউদ্দিন অ্যান্ড কোম্পানির অবস্থান, তারা ৬৬ লাখ ডলার খেলাপি। বিএসআরএম স্টিল ৫৮ লাখ, সিটি সীড ক্রাশিং ইন্ডাস্ট্রিজ ৪৪ লাখ, নাসির গ্লাস ৪০ লাখ, বাংলাদেশ চায়না রিনিউএবল এনার্জি ৩৫ লাখ, নাজমা পেপার ৩০ লাখ, নাসির কোয়ালিটি গ্লাস ২৯ লাখ, এনএস করপোরেশন ২৮ লাখ, ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন ২৭ লাখ, ডিসকোভারি ট্রেডিং ২৫ লাখ ডলার খেলাপি। ৩৫ লাখ ডলার খেলাপি হয়েছে ইনডেক্স

পাওয়ার অ্যান্ড এনার্জি-২৩।

এফ-জেড টেকনোলজি ও সান্তানা এন্টারপ্রাইজ ২৩ লাখ ডলার করে; ইউকে-বাংলা সিমেন্ট ২১ লাখ, আনলিমা মেঘনাঘাট ২০ লাখ, ট্রেড ব্রিজ ১৯ লাখ, খুলনা প্রিন্টিং ১৮ লাখ ও এমইবি ইন্ডাস্ট্রিজের ১৮ লাখ ডলার খেলাপি। এ ছাড়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের মালিকানাধীন বেক্সিমকো ফার্মার কাছে আটকা প্রায় ২০ লাখ ডলার।

জানা গেছে, সদ্য সমাপ্ত গত জুলাইয়ের শেষে কেন্দ্রীয় ব্যাংক মোট বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ২ হাজার ৫৯২ কোটি ডলার। এর মধ্যে রপ্তানি উন্নয়ন তহবিলের দেওয়া আছে ২৬০ কোটি ডলার, যা বড় অংশই আবার সরকারি প্রতিষ্ঠানের কাছে আটকে আছে।

জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ মুস্তফা কে মুজেরী বলেন, কিছু ব্যাংক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের টাকায় টিকে আছে, আবার রিজার্ভ থেকে ঋণ নিয়েও অনেকে ফেরত দিচ্ছে না। এটাই ব্যাংক খাতের প্রকৃত পরিস্থিতি। আসলেই অবস্থা আরও খারাপ কি না, সেটা বের করা জরুরি। এ নিয়ে শ্বেতপত্র প্রকাশ করতে হবে। এরপর অগ্রাধিকার ঠিক করতে হবে কোন সংস্কার এখনই শুরু করা দরকার। ব্যাংক খাত সঠিক পথে ফিরিয়ে আনতে যেটা করা দরকার, তা এখনই শুরু করতে হবে। না হলে বড় বিপদ আসবে পুরো আর্থিক খাতে।

Previous Post

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ছাত্র-জনতার সঙ্গে পুলিশের রক্তক্ষয়ী সংঘাতে কতজন পুলিশ সদস্য নিহত হয়েছেন সে ব্যাপারে সঠিক তথ্য এখনো পাওয়া যায়নি। পুলিশ সদর দপ্তরও এ বিষয়ে কোনো তথ্য দিচ্ছে না। এ নিয়ে রহস্যের সৃষ্টি হচ্ছে। অন্যদিকে পুলিশের অনুপস্থিতিতে সারা দেশে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ক্রমেই অবনতি ঘটছে। এখনো অনেক পুলিশ সদস্য নিখোঁজ রয়েছেন। তাঁদের পরিবারের সদস্যদের কান্না থামছে না। এ অবস্থায় পুলিশ মহাপরিদর্শক ময়নুল ইসলাম বলেন, চলমান পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী কাজ করছে। জানা গেছে, শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হলে গত সোমবার সারা দেশে পুলিশের ওপর ব্যাপক হামলা হয়। ধ্বংসযজ্ঞ চালানোর পাশাপাশি পুড়িয়ে দেওয়া হয় থানা। হত্যা করা হয় অনেক পুলিশ সদস্যকে। মূলত এর পর থেকে পুলিশ সদস্যরা উধাও হয়ে যান। পুলিশ সদস্যরা নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে পালিয়ে রয়েছেন জানিয়ে এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, বেশির ভাগ পুলিশ সদস্য এখনো স্বাভাবিক হতে পারেননি। চলমান পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে গত শুক্রবার রাজারবাগে ভুক্তভোগী মাঠ পুলিশের সদস্যদের সঙ্গে নতুন আইজিপির বৈঠকের কথা ছিল দুপুরে। কিন্তু পরিস্থিতি এতটাই খারাপ ছিল যে সেটা স্বাভাবিক করতে সময় লেগে যায় অনেকটা। এক পর্যায়ে অনিয়ম দূর করার পাশাপাশি পুলিশ সদস্যদের হত্যার বিচার চেয়ে ব্যাপক স্লোগান দিতে থাকেন বিক্ষুব্ধ সহকর্মীরা। সেখানে উপস্থিত এক পুলিশ সদস্য বলেন, বিক্ষোভের মুখেই নতুন আইজিপি ময়নুল ইসলাম এক পর্যায়ে রাজারবাগ ছেড়ে চলে যান। আইজিপির উপস্থিতিতেই স্লোগান ওঠে, ‘আমার ভাই মরল কেন জবাব চাই’, ‘পুলিশ হবে জনতার’। পুলিশ মহাপরিদর্শকের সামনেই ক্ষোভ দেখিয়ে সদস্যরা জানতে চান, কোটা আন্দোলন ঘিরে সহিংসতায় রক্তপাত ও হতাহতের জন্য দায় কার। অধস্তন কর্মকর্তাদের কিভাবে ঊর্ধ্বতনরা ব্যবহার করেন! এসবের পাশাপাশি বাহিনীর অভ্যন্তরীণ নানা অসংগতি তুলে ধরেন তাঁরা। পুলিশ ‘হত্যা’র বিচার দাবি করে একজন সদস্য বলেন, ‘আমরা চাই ব্যবস্থা, ব্যবস্থা, ব্যবস্থা।’ তাঁদের বক্তব্যের মধ্যেই মঞ্চের পেছনে বিশাল স্ক্রিনে দেখানো হচ্ছিল বিভিন্ন জায়গায় নিহত পুলিশের মরদেহ ও রক্তাক্ত ছবি। সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের কাউকে কেন সরকারের উপদেষ্টা করা হলো না প্রশ্ন তুলে একজন বলেন, ‘অনিয়মের বিচার চাই।’ এ সময় আইজিপি, ডিএমপি কমিশনার ও র‌্যাবের ডিজি এবং তাঁদের কয়েকজন ব্যক্তিগত কর্মকর্তা ছাড়া আর কারো পরনেই ইউনিফর্ম ছিল না। এটি নিয়েও কথা বলেন পুলিশ সদস্যরা। একজন নারী পুলিশ সদস্য মঞ্চে উঠে বলেন, ‘আজ এখানে আইজিপি স্যারের সঙ্গে মিটিং করতে আমার যথাযথ ইউনিফর্ম ও র‌্যাক ব্যাজ পরে আসার কথা ছিল। কিন্তু আমরা সবাই নিরাপত্তাহীনতার কারণে এখন পুলিশের ইউনিফর্ম গায়ে দিতে পারছি না। এই অবস্থার উত্তরণ চাই আমরা।’ জানা গেছে, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ছাত্র-জনতার সঙ্গে পুলিশের রক্তক্ষয়ী সংঘাতের জন্য জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের দায়ী করেন পুলিশের নন-ক্যাডার কর্মকর্তা ও সদস্যরা। গত শুক্রবার ঢাকার রাজারবাগ পুলিশ লাইনস অডিটরিয়ামে নতুন আইজিপি ময়নুল ইসলামের উপস্থিতিতে বৈঠকে জড়ো হওয়া পুলিশ সদস্যরা নানা অসংগতি তুলে ধরে বিক্ষোভ দেখান। সেখানে শেখ হাসিনার পতন ঘিরে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতিতে বহু সদস্যকে হত্যার পর স্থবির হয়ে পড়া পুলিশকে সচল করার চেষ্টায় ঢাকার রাজারবাগে বৈঠকে দেখা গেল ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ। থানায় থানায় হামলা চালিয়ে হত্যার প্রেক্ষাপটে রাজারবাগ পুলিশ লাইনসে আশ্রয় নিয়ে আছেন বাহিনীর কয়েক হাজার সদস্য। পুলিশ সদস্যদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপগুলোতে শুধুই লাশ আর পোড়া থানার ছবি আদান-প্রদান করা হচ্ছে বলে জানাচ্ছেন কর্মকর্তারাই। এ সময়ে পুলিশের মধ্যে সৃষ্ট ক্ষোভ প্রশমনের উদ্যোগ হিসেবে সেখানে আসার কথা ছিল অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের।

Next Post

গাজায় স্কুলে হামলায় ৭০ ফিলিস্তিনি নিহত, প্রাণহানি পৌনে ৪০ হাজার ছাড়াল

Related Posts

নেপাল থেকে ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি সিদ্ধান্ত বাতিল
জাতীয়

নেপাল থেকে ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি সিদ্ধান্ত বাতিল

মাঝ আকাশে মিসাইল দেখার ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা জানালেন বাংলাদেশি পাইলট
জাতীয়

মাঝ আকাশে মিসাইল দেখার ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা জানালেন বাংলাদেশি পাইলট

বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী সৌদি ব্যবসায়ীরা
জাতীয়

বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী সৌদি ব্যবসায়ীরা

৫ লাখ যুব নারীসহ ৯ লাখ তরুণ প্রশিক্ষণে দক্ষ হবে: উপদেষ্টা আসিফ
জাতীয়

৫ লাখ যুব নারীসহ ৯ লাখ তরুণ প্রশিক্ষণে দক্ষ হবে: উপদেষ্টা আসিফ

ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক নিয়ে সন্তুষ্ট উপদেষ্টা পরিষদ
জাতীয়

ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক নিয়ে সন্তুষ্ট উপদেষ্টা পরিষদ

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নবায়নে বাংলাদেশিদের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নবায়নে বাংলাদেশিদের জন্য দুঃসংবাদ

Next Post
গাজায় স্কুলে হামলায় ৭০ ফিলিস্তিনি নিহত, প্রাণহানি পৌনে ৪০ হাজার ছাড়াল

গাজায় স্কুলে হামলায় ৭০ ফিলিস্তিনি নিহত, প্রাণহানি পৌনে ৪০ হাজার ছাড়াল

ADVERTISEMENT

সর্বশেষ সংযোজন

ইরানজুড়ে ইসরায়েলি হামলায় শত শত নিহত
আন্তর্জাতিক

ইরানজুড়ে ইসরায়েলি হামলায় শত শত নিহত

দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা এনসিপির
নির্বাচিত

দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা এনসিপির

নেপাল থেকে ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি সিদ্ধান্ত বাতিল
জাতীয়

নেপাল থেকে ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি সিদ্ধান্ত বাতিল

মাঝ আকাশে মিসাইল দেখার ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা জানালেন বাংলাদেশি পাইলট
জাতীয়

মাঝ আকাশে মিসাইল দেখার ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা জানালেন বাংলাদেশি পাইলট

ADVERTISEMENT

ট্রেন্ডিং নিউজ

তেল আবিবে ধ্বংসযজ্ঞ: ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে আহত ২০০, নিখোঁজ অনেক
আন্তর্জাতিক

তেল আবিবে ধ্বংসযজ্ঞ: ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে আহত ২০০, নিখোঁজ অনেক

নির্বাচন নিয়ে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত স্বস্তির বার্তা
নির্বাচিত

নির্বাচন নিয়ে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত স্বস্তির বার্তা

তারেক রহমানের সঙ্গে একমত পোষণ করে যা বললেন সারজিস
নির্বাচিত

তারেক রহমানের সঙ্গে একমত পোষণ করে যা বললেন সারজিস

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নবায়নে বাংলাদেশিদের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নবায়নে বাংলাদেশিদের জন্য দুঃসংবাদ

Facebook Twitter Youtube

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

Categories

  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • ইসলাম ও জীবন
  • জবস
  • জাতীয়
  • টপ স্টোরি
  • নির্বাচিত
  • পাঁচমিশালি
  • প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • ভিডিও
  • রাজনীতি
  • শিক্ষা ও ক্যাম্পাস
  • স্পটলাইট
  • স্পোর্টস
  • স্বাস্থ্য

Site Navigation

  • Home
  • Advertisement
  • Contact Us
  • Privacy & Policy
  • Other Links

উপদেষ্টা সম্পাদক : এম ওয়াশিকুর রহমান | ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ও প্রকাশক: তপন চৌধুরী
স্বত্ব © ২০২০-২০২৩ জাগো টুডে সকল অধিকার সংরক্ষিত।

No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • পূর্ব-পশ্চিম
  • স্পোর্টস
  • বিনোদন
  • প্রযুক্তি
  • অর্থনীতি
  • স্বাস্থ্য
  • ইসলাম ও জীবন

উপদেষ্টা সম্পাদক : এম ওয়াশিকুর রহমান | ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ও প্রকাশক: তপন চৌধুরী
স্বত্ব © ২০২০-২০২৩ জাগো টুডে সকল অধিকার সংরক্ষিত।