শেরপুরের জেলা প্রশাসক আব্দুল্লাহ আল খায়রুম বন্দি পালানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, কারাগারে থাকা ৫২৮ আসামি পালিয়ে গেছে।
দুপুর ১টার দিকে আন্দোলনকারীরা শেরপুর সদর থানায় অগ্নিসংযোগ করে। এ সময় সকল পুলিশ সদস্য অষ্টমীতলায় পুলিশ লাইনসে আশ্রয় নেয়। আন্দোলনকারীরা খোঁজ করে আওয়ামী লীগ নেতাদের বাড়িতে হামলা, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট করে। শেরপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য ছানোয়ার হোসেন ছানু, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবীর রুমানের বাসভবন ও অফিসে অগ্নিসংযোগ, ভাঙচুর ও লুটপাট করে।
মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী বেগম শামছুন্নাহার কামাল প্রতিষ্ঠিত আইডিয়াল স্কুলে অগ্নিসংযোগ, ভাঙচুর ও লুটপাট করে। এছাড়াও বাটা ও অন্যান্য জুতা ও বইয়ের দোকানে লুটপাট চালায়। জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ারুল হাসান উৎপলের আলীশান রেস্টুরেন্টে অগ্নিসংযোগ করে। এছাড়া শহরের গোপালবাড়ী এলাকায় ডিসি কোয়ার্টার, নিউ মার্কেট এলাকায় সদর এএসপি (সার্কেল) অফিসেও অগ্নিসংযোগ করে।