ADVERTISEMENT
Jago Today
No Result
View All Result
বৃহস্পতিবার, জুন ১৯, ২০২৫
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • পূর্ব-পশ্চিম
  • স্পোর্টস
  • বিনোদন
  • প্রযুক্তি
  • অর্থনীতি
  • স্বাস্থ্য
  • ইসলাম ও জীবন
Subscribe
Jago Today
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • পূর্ব-পশ্চিম
  • স্পোর্টস
  • বিনোদন
  • প্রযুক্তি
  • অর্থনীতি
  • স্বাস্থ্য
  • ইসলাম ও জীবন
No Result
View All Result
Jago Today
No Result
View All Result

ভালো ব্যাংক দুর্বল ব্যাংকের দায় কেন নেবে?

by নিজস্ব প্রতিবেদক, জাগো টুডে
রবিবার, ৩১ মার্চ, ২০২৪
ভালো ব্যাংক দুর্বল ব্যাংকের দায় কেন নেবে?
Share on FacebookShare on Twitter

আমরা জানি, ব্যাংক শিল্প অত্যন্ত সংবেদনশীল খাত। সমাজ-সংসারের কোনো না কোনো ক্ষেত্রে জড়িয়ে থাকে ব্যাংক। দেশের সেই ব্যাংক শিল্পের বর্তমান অবস্থা দৃশ্যত ভালো নয়। অগ্রগতি ও উত্থান পর্যায় পার হয়ে এখন যেন পতনমুখী প্রায়। গেল বছরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী খেলাপি ঋণের পরিমাণ ১ লাখ ৪৫ হাজার ৬৩৩ কোটি টাকা।

এরই মধ্যে পারফরম্যান্স অনুযায়ী ব্যাংকগুলোকে সবুজ, হলুদ ও লাল– তিনটি জোনে ভাগ করা হয়েছে। লাল অর্থাৎ সবচেয়ে দুর্বল-খারাপ, হলুদ হলো দুর্বল এবং সবুজ অর্থাৎ ভালো ব্যাংক। সে অনুযায়ী সবুজ জোনে রয়েছে আটটি বিদেশিসহ মোট ১৬টি ব্যাংক। হলুদ জোনে আছে ২৯, আর লাল জোনে আছে ৯টি এবং ৩টি ব্যাংক লাল জোনের খুব কাছাকাছি। অর্থাৎ বলা যায়, ১২টি ব্যাংকের অবস্থা খুবই নাজুক। মোট খেলাপি ঋণের ৯০ হাজার কোটি টাকা বা ৬২ শতাংশ এই ১২টি নাজুক ব্যাংকের দেওয়া। আর ব্যাংক শিল্প গড়ের তুলনায় হলুদ জোনে থাকা ব্যাংকগুলোর অবস্থা গড় রেখার নিচে। ফলে হলুদ জোনের ব্যাংকগুলোকে দুর্বল হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। উল্লেখ্য, মোট ৫৪টি ব্যাংকের আর্থিক কর্মক্ষমতা বিচার-বিশ্লেষণ করে উপরোক্ত ক্যাটেগরি করা হয়। তথ্যে ত্রুটি এবং অপর্যাপ্ততার কারণে সাতটি ব্যাংককে ওই ক্যাটেগরি নির্ণয়ে বিবেচনা করা হয়নি।

ব্যাংকগুলোকে তিনটি জোনে ভাগ করা হয়েছে কিছু বিষয় বিবেচনায়। সেগুলো হলো– মূলধনের পর্যাপ্ততা, সম্পদের গুণমান, তারল্য, উপার্জন, ব্যবস্থাপনা। এখানে ব্যবস্থাপনার সঙ্গে করপোরেট সুশাসনের বিষয়টিও যুক্ত।
আব্দুর রউফ তালুকদার ২০২২ সালে ব্যাংক শিল্পের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের দায়িত্ব নেওয়ার পর নানা পদক্ষেপ নিচ্ছেন। উদ্দেশ্য ব্যাংক শিল্পের সংস্কার এবং দেশের অর্থনীতিকে গতিময় করা। কিন্তু ব্যাংক কোম্পানি একীভূতকরণের উদ্যোগ নেওয়ার পর থেকেই শুরু হয়েছে আলোচনা-সমালোচনা, ভয়ভীতি ও উদ্বিগ্নতা। দুর্বল ও অতি দুর্বল ব্যাংকের স্টকহোল্ডার ও স্টেকহোল্ডারদের মধ্যে ভয়ভীতি তো দেখা দিয়েছেই, গ্রিন জোনে থাকা ব্যাংকগুলোও এ নিয়ে বেশ উদ্বিগ্ন।
ভালো ব্যাংকের চিন্তার কারণ, দুর্বল ব্যাংকগুলোকে যদি একীভূতকরণের মাধ্যমে তাদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়, তাহলে ভালো ব্যাংকগুলোও দুর্বল হয়ে যেতে পারে। আমার মতে, এটি অযৌক্তিক ভয়। ভালো ব্যাংকগুলোকে এ ক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে, আর্থিক সেবার বাজার একটি বিশেষ ও সংবেদনশীল পরিবেশ। এখানে ব্যাংকগুলো জনসাধারণের গচ্ছিত অর্থ দিয়ে ব্যবসা করে এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের অভিভাবকত্বে ব্যাংক পরিচালিত হয়। ব্যাংকের ব্যবসা নিয়ন্ত্রিত। সঠিক বিবেচনায় ব্যাংক কোম্পানির উদ্যোক্তাদের ব্যাংকের মালিক বলা যায় না। তারা সবাই শেয়ারহোল্ডার। অনেক ক্ষেত্রে তাদের মালিক বলা হয়। এতে ব্যাংক উদ্যোক্তাদের মনে এক ধরনের অহমিকা চলে আসে। ভালো ব্যাংককে ব্যাংক শিল্পের দুর্দিনে অবশ্যই এগিয়ে আসতে হবে। কারণ ব্যাংক শিল্প দেশের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি। এর চাকা সচল রাখতে ব্যাংক শেয়ারহোল্ডারদের ব্যক্তিগত স্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠতে হবে।

মনে রাখতে হবে, এমন ব্যাংকও আজকে ভালো ব্যাংকের তালিকায় আছে, যেসব ব্যাংকের উদ্যোক্তারা মাত্র ২০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করে পরিচালক হয়ে এ শিল্পে ব্যবসা করে শত শত কোটি টাকা মুনাফা করেছেন এবং ব্যাংকের মূল্যমানও হাজার হাজার কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। তাহলে যে ব্যাংক শিল্প থেকে উদ্যোক্তারা এত শত কোটি টাকার লভ্যাংশ নিয়েছেন, সেই শিল্পের দুর্দিনে এগিয়ে আসতে অনীহা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তা ছাড়া আজকে যে ব্যাংকটি গ্রিন জোনে আছে, ভবিষ্যতে যে তা রেড জোনে যাবে না, এর কোনো নিশ্চয়তা আছে? অধিকন্তু, অতি দুর্বল ব্যাংকগুলোর ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিলে এগুলো ব্যাংক শিল্পে একসময় সিস্টেমিক ঝুঁকির কারণ হয়ে যেতে পারে। তখন ভালো-দুর্বল সব ব্যাংকের ওপরই নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। সুতরাং শিল্পের স্বার্থ সর্বাগ্রে।

প্রশ্ন উঠছে, একীভূত হয়ে যাওয়া ব্যাংকের ঋণখেলাপিরা এ ক্ষেত্রে বিজয়ী বা পার পেয়ে যেতে পারে। অথচ মূলত এই ঋণখেলাপিদের কারণেই ব্যাংকটিকে একীভূত হতে হলো। এখানে বলা যায়, ঋণখেলাপিদের কারণেই একটি ব্যাংক দুর্দশাগ্রস্ত হয়। তবে একীভূত হওয়ার কারণে ঋণখেলাপিরা বিজয়ী হয়ে যাবে– এ কথা ঠিক না। একটি ব্যাংক একীভূত হওয়ার পরও কথিত খেলাপি ঋণ আদায়ের প্রক্রিয়া চলমান থাকবে। কারণ গ্রহীতা ব্যাংক দায়, দেনা, সম্পদসহ একটি টার্গেট ব্যাংককে একীভূত করে নেয়। উল্লেখ্য, অবলোপন করে দেওয়ার পরও খেলাপি ঋণ আদায়ের প্রক্রিয়া চলমান থাকে এবং এ ক্ষেত্রে যা আদায় হবে তা সরাসরি ব্যাংকের মুনাফায় যোগ হবে।

ভালো ব্যাংকের সঙ্গে দুর্বল ব্যাংক একীভূত হলে দুর্বল ব্যাংকের নিয়মিত ঋণগ্রহীতা বা ভালো ব্যাংকের নিয়মকানুন, মনিটরিং পূর্বসতর্কীকরণ প্রক্রিয়ার অধীনে চলে আসবে। ভালো ব্যাংকের দক্ষ ব্যবস্থাপনায় টার্গেট ব্যাংক থেকে আসা ঋণগ্রহীতারাও ভালো গ্রাহকে পরিণত হয়ে যাবে– এটাই প্রত্যাশা। এ ক্ষেত্রে অনেকে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের ব্যর্থতার কথা উদাহরণ হিসেবে বলে থাকেন। অতীতের ব্যর্থতার ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়ে অগ্রসর হওয়া বাঞ্ছনীয়। অতীতের ব্যর্থ ঘটনা দেখে থেমে যাওয়া কোনো যুক্তির কথা হতে পারে না। পেশাদারিত্বের সঙ্গে ব্যাংক একীভূত করলে সাফল্যের সম্ভাবনাই বেশি। তবে অনিশ্চয়তা থাকবে। এই অনিশ্চয়তার সঙ্গে মিশে আছে অপার সম্ভাবনা। তাই এই অনিশ্চয়তা এড়িয়ে চলার অর্থই সম্ভাবনার পথ এড়িয়ে চলা। এমনও প্রশ্ন উঠেছে, একটি ভালো ব্যাংক দুর্বল ব্যাংকের দায় কেন নেবে? সমকালে প্রকাশিত আমার আগের নিবন্ধগুলোতে (১৯, ২০, ২১, ২৩ মার্চ ২০২৪) বলেছি, একীভূতকরণ ও অধিগ্রহণ একটি ব্যবসায়িক কৌশল। এতে ব্যবসা সম্প্রসারণের সম্ভাবনা রয়েছে। এই সম্ভাবনার ফসল ঘরে তুলতে গেলে প্রাথমিক পর্যায়ে একটু বেগ পেতে হতে পারে। এটাকে বোঝা বা দায় মনে করলে চলবে না।  একীভূতকরণ বা অধিগ্রহণের প্রস্তাবটি বার্ষিক সাধারণ সভা বা বিশেষ বার্ষিক সভায় পাস করানোর বিষয়টি নিয়েও সমস্যা হওয়ার কথা না। পেশাদারিত্বের সঙ্গে অগ্রসর হয়ে ব্যবসায়িক কৌশল হিসেবে একীভূতকরণের প্রস্তাব উপস্থাপন করা হলে সব শেয়ারহোল্ডারই পক্ষে ভোট দেবে বলে আশা করা যায়। তা না হলে মালয়েশিয়ার ৫৪টি ব্যাংক একীভূত হয়ে ১০টি ব্যাংক হলো কীভাবে? এ দেশের ব্যাংকাররা ভিন্ন গ্রহের কেউ না। তাই এখানেও এই একীভূতকরণ সম্ভব।

একটি কথা স্পষ্ট করে বলা দরকার, একীভূতকরণ বা অধিগ্রহণ যাই হোক, ঋণখেলাপিদের ছাড় দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। এই ঋণখেলাপিরাই ব্যাংক শিল্পের দুর্দশার জন্য অধিকাংশে দায়ী। এই খেলাপিদের কঠিনভাবে মোকাবিলা করতে হবে। তারা দেশের ভালো ভালো ব্যবসায়ীকেও বিপাকে ফেলেছে। তাদের কারণে ব্যাংক সুদ বেড়েছে। বড় বড় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের পরিচালন ব্যয় বেড়েছে। ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের চিহ্নিত করে তাদের ব্যাপারে কঠোর হতে হবে।

অবশ্য ব্যাংক কোম্পানি (সংশোধন) আইন, ২০২৩-এর অধীনে এ ব্যাপারে বিধান রাখা হয়েছে। তা ছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংক গত ১২ মার্চ ঋণগ্রহীতা শনাক্তকরণ ও ইচ্ছাকৃত খেলাপি চূড়ান্তকরণ এবং তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ প্রসঙ্গে একটি সার্কুলার জারি করেছে।

ড. মো. তাবারক হোসেন ভূঁঞা : হেড অব চেম্বার, জুরিস কনসাল্টস, অ্যান্ড লিগ্যাল সলিশনস (জেএলএস)

Previous Post

বায়ার্নের হার, শিরোপার আরও কাছে লেভারকুসেন

Next Post

১০ জনের পালমাসের বিপক্ষে কষ্টার্জিত জয় বার্সার

Related Posts

গত ১৫ বছর ফ্যাসিবাদী স্বৈরাচার বাংলাদেশকে ধ্বংস করে গেছে: তারেক রহমান
টপ স্টোরি

গত ১৫ বছর ফ্যাসিবাদী স্বৈরাচার বাংলাদেশকে ধ্বংস করে গেছে: তারেক রহমান

রিজার্ভ আবার ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
অর্থনীতি

রিজার্ভ আবার ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

প্রকল্প শেষ ৬ মাস আগে, শুরুই হয়নি পাইপলাইনে জ্বালানি তেল খালাস
অর্থনীতি

প্রকল্প শেষ ৬ মাস আগে, শুরুই হয়নি পাইপলাইনে জ্বালানি তেল খালাস

জামানত ছাড়াই নিয়েছে ১৯৩৪৯ কোটি টাকা
অর্থনীতি

জামানত ছাড়াই নিয়েছে ১৯৩৪৯ কোটি টাকা

রমজানে দ্রব্যমূল্য বাড়বে না : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অর্থনীতি

রমজানে দ্রব্যমূল্য বাড়বে না : বাণিজ্য উপদেষ্টা

মহার্ঘ ভাতার বিষয়ে এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি: অর্থ উপদেষ্টা
অর্থনীতি

মহার্ঘ ভাতার বিষয়ে এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি: অর্থ উপদেষ্টা

Next Post
১০ জনের পালমাসের বিপক্ষে কষ্টার্জিত জয় বার্সার

১০ জনের পালমাসের বিপক্ষে কষ্টার্জিত জয় বার্সার

ADVERTISEMENT

সর্বশেষ সংযোজন

ইসরায়েলকে সহায়তার বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠছেন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকরা
আন্তর্জাতিক

ইসরায়েলকে সহায়তার বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠছেন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকরা

গাজায় ইসরাইলি হামলায় একদিনে ৭২ ফিলিস্তিনি নিহত
আন্তর্জাতিক

গাজায় ইসরাইলি হামলায় একদিনে ৭২ ফিলিস্তিনি নিহত

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
নির্বাচিত

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

যুক্তরাষ্ট্রের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. খলিলুর রহমানের বৈঠক
জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. খলিলুর রহমানের বৈঠক

ADVERTISEMENT

ট্রেন্ডিং নিউজ

ভারতে হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে নিহত ৭
আন্তর্জাতিক

ভারতে হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে নিহত ৭

ইসরায়েলকে সহায়তার বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠছেন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকরা
আন্তর্জাতিক

ইসরায়েলকে সহায়তার বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠছেন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকরা

তারেক-ইউনূস বৈঠক: বিএনপির চোখে ‘ঐতিহাসিক’ মাইলফলক
নির্বাচিত

তারেক-ইউনূস বৈঠক: বিএনপির চোখে ‘ঐতিহাসিক’ মাইলফলক

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
নির্বাচিত

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

Facebook Twitter Youtube

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

Categories

  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • ইসলাম ও জীবন
  • জবস
  • জাতীয়
  • টপ স্টোরি
  • নির্বাচিত
  • পাঁচমিশালি
  • প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • ভিডিও
  • রাজনীতি
  • শিক্ষা ও ক্যাম্পাস
  • স্পটলাইট
  • স্পোর্টস
  • স্বাস্থ্য

Site Navigation

  • Home
  • Advertisement
  • Contact Us
  • Privacy & Policy
  • Other Links

উপদেষ্টা সম্পাদক : এম ওয়াশিকুর রহমান | ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ও প্রকাশক: তপন চৌধুরী
স্বত্ব © ২০২০-২০২৩ জাগো টুডে সকল অধিকার সংরক্ষিত।

No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • পূর্ব-পশ্চিম
  • স্পোর্টস
  • বিনোদন
  • প্রযুক্তি
  • অর্থনীতি
  • স্বাস্থ্য
  • ইসলাম ও জীবন

উপদেষ্টা সম্পাদক : এম ওয়াশিকুর রহমান | ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ও প্রকাশক: তপন চৌধুরী
স্বত্ব © ২০২০-২০২৩ জাগো টুডে সকল অধিকার সংরক্ষিত।