ADVERTISEMENT
Jago Today
No Result
View All Result
বুধবার, জুন ১৮, ২০২৫
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • পূর্ব-পশ্চিম
  • স্পোর্টস
  • বিনোদন
  • প্রযুক্তি
  • অর্থনীতি
  • স্বাস্থ্য
  • ইসলাম ও জীবন
Subscribe
Jago Today
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • পূর্ব-পশ্চিম
  • স্পোর্টস
  • বিনোদন
  • প্রযুক্তি
  • অর্থনীতি
  • স্বাস্থ্য
  • ইসলাম ও জীবন
No Result
View All Result
Jago Today
No Result
View All Result

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে নতুন আশা

by নিজস্ব প্রতিবেদক, বার্তা৭ ডটকম
বৃহস্পতিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২১
Share on FacebookShare on Twitter

প্রথমবারের মতো জাতিসংঘে সর্বসম্মতিক্রমে রোহিঙ্গাবিষয়ক প্রস্তাব পাস হয়েছে। ইসলামি সহযোগিতা সংস্থা (ওআইসি) ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) যৌথভাবে প্রস্তাবটি উপস্থাপন করে। এটাকে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের সংকট সমাধানে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দৃঢ় প্রতিশ্রুতিরই প্রতিফলন বলে মনে করা হচ্ছে। এতে দীর্ঘদিন ধরে ঝুলে থাকা রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে নতুন করে আশা দেখছে বাংলাদেশ।

এই উদ্যোগের রাজনৈতিক গুরুত্ব আছে জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, প্রথমবারের মতো ঐকমত্যের ভিত্তিতে রোহিঙ্গাসংক্রান্ত জাতিসংঘের প্রস্তাব গ্রহণ রাজনৈতিক গুরুত্ব বহন করে। কারণ দীর্ঘমেয়াদী সংকট সমাধানে এতে রাশিয়া ও চীনসহ সব দেশ আগ্রহ দেখিয়েছে।

বুধবার সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এটা আমাদের জন্য একটি তাৎপর্যপূর্ণ দিন, আমরা খুব খুশি। এটি দেখিয়েছে যে, সব দেশ রোহিঙ্গা সংকটের শান্তিপূর্ণ সমাধান চায়।

মন্ত্রী বলেন, চীন, রাশিয়ার মতো যেসব দেশ এর আগে (বিষয়টি নিয়ে) বাধা সৃষ্টি করেছিল এবার তারা বাধা সৃষ্টি করেনি, যার অর্থ সবাই সংকটের সমাধান চায়।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যে বিষয়টি নিয়ে রাশিয়ার সঙ্গে তার আলোচনা হয়েছে এবং চীন ইতিমধ্যে কিছু হস্তক্ষেপ করেছে।

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব বাধ্যতামূলক না হওয়ায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে (ইউএনএসসি) রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে অগ্রগতি দেখার আশা প্রকাশ করেন এম এ মোমেন।

জুন মাসে বাংলাদেশ মিয়ানমার সম্পর্কিত জাতিসংঘের প্রস্তাব থেকে বিরত থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। কারণ রোহিঙ্গা সমস্যা অন্তর্ভুক্ত ছিল না। সে প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, আমরা (সেই সময়) বলেছিলাম, যদি আপনারা রোহিঙ্গাদের সম্পর্কে কথা না বলেন, তবে প্রস্তাবনা অর্থহীন হবে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগণকে উন্নত ভবিষ্যতের জন্য তাদের দেশ মিয়ানমারে ফিরে যেতে হবে।

এদিকে স্থানীয় সময় বুধবার প্রস্তাব গ্রহণের সময় জাতিসংঘে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও স্থায়ী প্রতিনিধি রাবাব ফাতিমা বলেন, তাদের মাতৃভূমি মিয়ানমারে নিরাপদ ও মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবর্তনের মাধ্যমে দীর্ঘস্থায়ী রোহিঙ্গা সংকটের টেকসই সমাধান অর্জনে এই প্রস্তাব এখন বাস্তব পদক্ষেপের প্রেরণা হিসেবে কাজ করা করবে।

অর্গানাইজেশন অফ ইসলামিক কোঅপারেশন (ওআইসি) এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)-র সদস্য রাষ্ট্রগুলো যৌথভাবে এই প্রস্তাবটি পেশ করে। মোট ১০৭টি দেশ এই রেজুলেশনে সহ-পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করেছে, যা ২০১৭ সালের পর থেকে সর্বোচ্চ।

এই প্রস্তাব ইইউ এবং ওআইসির সদস্য দেশগুলো ছাড়াও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, মেক্সিকো, আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড, জাপান এবং কোরিয়াসহ আন্ত-আঞ্চলিক দেশগুলোর সহ-পৃষ্ঠপোষকতা পেয়েছে।

প্রস্তাবের প্রাথমিক লক্ষ্য ছিল মিয়ানমারের ২০২১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমারে জরুরি অবস্থা ঘোষণার প্রেক্ষাপটসহ রোহিঙ্গা মুসলিম এবং অন্যান্য সংখ্যালঘুদের মানবাধিকার পরিস্থিতি। এতে রোহিঙ্গা সংকটের মূল কারণগুলো মোকাবেলা করতে বাংলাদেশের সাথে দ্বিপাক্ষিক চুক্তির অধীনে তার দায়বদ্ধতা পূরণ করা এবং মিয়ানমারে মহাসচিবের বিশেষ দূত এবং জাতিসংঘের সকল মানবাধিকার ব্যবস্থাসহ অন্যান্য সংস্থাকে সহযোগিতা করার জন্য মিয়ানমারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।

এই প্রস্তাবটি চলমান ন্যায়বিচার এবং জবাবদিহিতা প্রক্রিয়া বজায় রাখার ওপর অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়েছে। এতে মিয়ানমারে জাতিসংঘের মহাসচিবের নতুন বিশেষ দূত নিয়োগকে স্বাগত জানানো হয়েছে এবং মিয়ানমারে তার একটি কর্মপরিকল্পনা প্রণয়নের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।

এতে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে অনুকূল পরিবেশ তৈরির প্রচেষ্টায় মিয়ানমার এবং ইউএনএইচসিআর এবং ইউএনডিপির মধ্যে স্বাক্ষরিত এমওইউ পুনঃনবায়ন এবং কার্যকর বাস্তবায়নের আহ্বান জানানো হয়েছে।

রাবাব ফাতিমা বলেন, ‘সর্বসম্মতিক্রমে প্রথমবারের মতো রোহিঙ্গা প্রস্তাব গৃহীত হয়েছে, এতে এই সংকট নিরসনে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় দৃঢ় সংকল্প প্রদর্শন করে।’

প্রস্তাবে সদস্য দেশগুলো রোহিঙ্গাদের আশ্রয় এবং তাদের মানবিক সহায়তা প্রদান এবং কোভিড-১৯ টিকাদান অভিযানে তাদের অন্তর্ভুক্ত করার জন্য বাংলাদেশের উদারতার প্রশংসা করেছে।

প্রস্তাবে জনাকীর্ণ আশ্রয় শিবির থেকে রোহিঙ্গাদের একটি অংশকে স্থানান্তরের জন্য ভাসানচরে অবকাঠামো নির্মানে বিনিয়োগের স্বীকৃতি দিয়েছে এবং এ বিষয়ে ইউএনএইচসিআর-এর সাথে বাংলাদেশের স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারককে স্বাগত জানানো হয়।

গণহত্যা ও নির্যাতনের মুখে ২০১৭ সালের আগস্ট মাসে লাখ লাখ রোহিঙ্গা নাগরিক কক্সবাজারে এসে আশ্রয় নিতে থাকে। এর আগেও বিভিন্ন সময় দলে দলে রোহিঙ্গারা এসে কক্সবাজারে আশ্রয় নেয়। এতে প্রায় ১১ লাখ রোহিঙ্গা নাগরিক এখন কক্সবাজারের শরণার্থী শিবিরগুলোতে অবস্থান করছে। বারবার চেষ্টা করেও রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরু করতে না পারায় কক্সবাজারের সামাজিক সমস্যা সৃষ্টির প্রেক্ষাপটে তাদের একটি অংশকে হাতিয়ার কাছে মেঘনা মোহনার দ্বীপ ভাসানচরে স্থানান্তরের কার্যক্রম শুরু করে সরকার। ১৩ হাজার একর আয়তনের ওই চরে ১২০টি গুচ্ছগ্রামের অবকাঠামো তৈরি করে এক লাখের বেশি মানুষের বসবাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে। গত বছরের ৪ ডিসেম্বরে ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের স্থানান্তর শুরু হয়। এ পর্যন্ত ছয় দফায় ১৮ হাজার ৩৩৪ জন শরণার্থীকে স্থানান্তর করেছে সরকার।

Previous Post

ভিডিও সেলফির মাধ্যমে পরিচয় যাচাইয়ের বাধ্যবাধকতা ইনস্টাগ্রামে

Next Post

বিশ্বকাপের হতাশা ভুলে নতুন শুরুর অপেক্ষা

Related Posts

গত ১৫ বছর ফ্যাসিবাদী স্বৈরাচার বাংলাদেশকে ধ্বংস করে গেছে: তারেক রহমান
টপ স্টোরি

গত ১৫ বছর ফ্যাসিবাদী স্বৈরাচার বাংলাদেশকে ধ্বংস করে গেছে: তারেক রহমান

জিয়াউর রহমান রাজনীতিবিদ হিসেবে সফল: তারেক রহমান
টপ স্টোরি

জিয়াউর রহমান রাজনীতিবিদ হিসেবে সফল: তারেক রহমান

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা: তারেক রহমানসহ সব আসামি খালাস
টপ স্টোরি

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা: তারেক রহমানসহ সব আসামি খালাস

মানুষের স্বাধীনতা ও মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করতে হবে: দেশনায়ক তারেক রহমান
টপ স্টোরি

মানুষের স্বাধীনতা ও মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করতে হবে: দেশনায়ক তারেক রহমান

উত্তরবঙ্গে বন্যার্তদের সর্বাত্মক সহযোগিতায় এগিয়ে আসুন – তারেক রহমান
টপ স্টোরি

উত্তরবঙ্গে বন্যার্তদের সর্বাত্মক সহযোগিতায় এগিয়ে আসুন – তারেক রহমান

দেশ গঠনে তারেক রহমানকে নেতৃত্ব দিতে হবে : ফরহাদ মজহার
টপ স্টোরি

দেশ গঠনে তারেক রহমানকে নেতৃত্ব দিতে হবে : ফরহাদ মজহার

Next Post

বিশ্বকাপের হতাশা ভুলে নতুন শুরুর অপেক্ষা

ADVERTISEMENT

সর্বশেষ সংযোজন

মাঝ আকাশে মিসাইল দেখার ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা জানালেন বাংলাদেশি পাইলট
জাতীয়

মাঝ আকাশে মিসাইল দেখার ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা জানালেন বাংলাদেশি পাইলট

ইরানে হামলায় জড়িত জর্ডান-ফ্রান্স-যুক্তরাজ্য-যুক্তরাষ্ট্রকে কঠোর হুঁশিয়ারি
আন্তর্জাতিক

ইরানে হামলায় জড়িত জর্ডান-ফ্রান্স-যুক্তরাজ্য-যুক্তরাষ্ট্রকে কঠোর হুঁশিয়ারি

তারেক-ইউনূস বৈঠক: বিএনপির চোখে ‘ঐতিহাসিক’ মাইলফলক
নির্বাচিত

তারেক-ইউনূস বৈঠক: বিএনপির চোখে ‘ঐতিহাসিক’ মাইলফলক

বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী সৌদি ব্যবসায়ীরা
জাতীয়

বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী সৌদি ব্যবসায়ীরা

ADVERTISEMENT

ট্রেন্ডিং নিউজ

তেল আবিবে ধ্বংসযজ্ঞ: ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে আহত ২০০, নিখোঁজ অনেক
আন্তর্জাতিক

তেল আবিবে ধ্বংসযজ্ঞ: ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে আহত ২০০, নিখোঁজ অনেক

বিক্ষোভের জেরে পিছু হঠলেন ট্রাম্প
আন্তর্জাতিক

বিক্ষোভের জেরে পিছু হঠলেন ট্রাম্প

৫ লাখ যুব নারীসহ ৯ লাখ তরুণ প্রশিক্ষণে দক্ষ হবে: উপদেষ্টা আসিফ
জাতীয়

৫ লাখ যুব নারীসহ ৯ লাখ তরুণ প্রশিক্ষণে দক্ষ হবে: উপদেষ্টা আসিফ

তারেক-ইউনূস বৈঠক: বিএনপির চোখে ‘ঐতিহাসিক’ মাইলফলক
নির্বাচিত

তারেক-ইউনূস বৈঠক: বিএনপির চোখে ‘ঐতিহাসিক’ মাইলফলক

Facebook Twitter Youtube

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন

Categories

  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • ইসলাম ও জীবন
  • জবস
  • জাতীয়
  • টপ স্টোরি
  • নির্বাচিত
  • পাঁচমিশালি
  • প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • ভিডিও
  • রাজনীতি
  • শিক্ষা ও ক্যাম্পাস
  • স্পটলাইট
  • স্পোর্টস
  • স্বাস্থ্য

Site Navigation

  • Home
  • Advertisement
  • Contact Us
  • Privacy & Policy
  • Other Links

উপদেষ্টা সম্পাদক : এম ওয়াশিকুর রহমান | ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ও প্রকাশক: তপন চৌধুরী
স্বত্ব © ২০২০-২০২৩ জাগো টুডে সকল অধিকার সংরক্ষিত।

No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • পূর্ব-পশ্চিম
  • স্পোর্টস
  • বিনোদন
  • প্রযুক্তি
  • অর্থনীতি
  • স্বাস্থ্য
  • ইসলাম ও জীবন

উপদেষ্টা সম্পাদক : এম ওয়াশিকুর রহমান | ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ও প্রকাশক: তপন চৌধুরী
স্বত্ব © ২০২০-২০২৩ জাগো টুডে সকল অধিকার সংরক্ষিত।